ঈদে বাড়ি ফেরার উৎসবে মানুষের চোখেমুখে আনন্দের ছাপ। উপচেপড়া যাত্রী নিয়ে ছাড়ছে প্রতিটি ট্রেন। শিডিউল বিপর্যয় না থাকায় স্বস্তিতে যাত্রীরা। এদিকে, সদরঘাটেও ঘরমুখো মানুষের ঢল। যাত্রী বোঝাই করেই সময়মতো ছাড়ছে লঞ্চ। বড় ভোগান্তি না থাকায় খুশি সবাই।
৮ এপ্রিল (সোমবার) রেলপথে ঈদযাত্রার সেই চিরচেনা চিত্র দেখা যায়। প্লাটফর্মে ট্রেন থামতেই হুমড়ি খেয়ে পড়েন যাত্রীরা। কেউ দরজা, কেউবা জানালা দিয়ে ঢোকার প্রাণান্তকর চেষ্টা চালান। শত চেষ্টার পর সিটে বসতে পেরে স্বস্তির হাসি। আবার কেউ ট্রেনে উঠতে পেরেই খুশি।
ঝুঁকিপূর্ণ জেনেও উৎসাহে ট্রেনের ছাদে উঠতে দেখা যায় অনেককেই। রেল কর্তৃপক্ষের শত নিষেধাজ্ঞার পরও নিচে আসন না পেয়ে ছাদে চড়েই বাড়ির পথে রওনা দেন অনেকে।
ঈদযাত্রার ৬ষ্ঠ দিন উত্তরবঙ্গের প্রতিটি ট্রেনেই ছিল উপচেপড়া ভিড়। ঠাসাঠাসি আর গাদাগাদিতে যেন তিল ধারনের ঠাঁই নেই ট্রেনগুলোতে। ভ্যাপসা গরমেও হয় ব্যাপক ভোগান্তি। এদিকে টিকিট কাটার পরও অনেকে উঠতে পারেননি ট্রেনে।
যাত্রীচাপ বাড়লেও ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সব প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে রেলওয়ে।
এদিকে ঈদযাত্রার ষষ্ঠ দিনে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালেও ঘরমুখো মানুষের ভিড়। চাপ সামাল দিতে বারবার মাইকিংয়ে লঞ্চ মালিক ও যাত্রীদের নিরাপত্তায় সতর্ক করা হয়। লঞ্চে উঠতেই যেন শুরু হয় ঈদ আনন্দ।
প্রিয়জনের সঙ্গে উৎসবে মেতে ওঠার আনন্দের ছাপ ছিল সবার চোখেমুখে।
ঠিকানা/এএস 
                           
                           
                            
                       
    
 
 


 ঠিকানা অনলাইন 
                                
                                                     
                                                
                                                     
                                                
                                                     
                                                
                                                     
                                                
                                                     
                                                
                                                     
                                                
