প্রকৃত বয়স যা-ই হোক না কেন, নিজেকে ২৪ বছরের তরুণ মনে করেন শোটাইম মিউজিকের কর্ণধার আলমগীর খান আলম। আর এই তারুণ্যের জোরেই প্রবাসে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছেন তিনি। হয়ে উঠেছেন প্রবাস বিনোদনের প্রাণপুরুষ।
১৮ ডিসেম্বর সোমবার ছিল আলমগীর খান আলমের জন্মদিন। এদিন বন্ধু ও শুভাকাক্সক্ষীদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন আলমগীর খান আলম। জন্মদিনে অনকেই তার কাছে জানতে চেয়েছেন, এবার তার কততম জন্মদিন? জবাবে আলম বলেছেন, ‘আমার বয়স সবসময় ২৪।’ প্রাপ্তবয়স্ক, সেলিব্রেটিদের সঙ্গে যার ওঠাবসা, কেন বিয়ে করছেন না? তিনি উত্তর দিলেন, ‘এখনো বিয়ের বয়স হয়নি। সময় হলেই করবো।’
১৯৯৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান আলমগীর খান আলম। লেখাপড়া করেছেন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে (বিবিএ) সিটি ইউনিভার্সিটি থেকে। লেখাপড়া শেষ করে ভালো চাকরি করতে পারতেন। কিন্তু তা না করে তিনি বেছে নিয়েছেন ভিন্নমাত্রার এক ব্যবসাকে। গড়ে তুলেছেন প্রমোটার প্রতিষ্ঠান শোটাইম মিউজিক অ্যান্ড প্লে (এসএমপি)। ঢালিউড ছাড়িয়ে বলিউডেও এই প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি বেশ। শোটাইম মিউজিকের মাধ্যমে নিজেকে মেলে না ধরলেও বাংলাদেশি কমিউনিটির অনেককেই আলোকিত করেছেন আলমগীর খান আলম। বাংলাদেশের খ্যাতনামা শিল্পী ও কলাকুশলীকে প্রবাসীদের দৌড়গোরায় এনে দিয়েছে তার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান শোটাইম মিউজিক। তাদের মধ্যে রয়েছেন- বাংলাদেশের জীবন্ত কিংবদন্তী রাজ্জাক, ববিতা, রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন, এন্ড্রু কিশোর, কুমার বিশ্বজিৎ, খালিদ হাসান মিলু, আইয়ুব বাচ্চু, জেমস, হানিফ সংকেত, কনকচাঁপা, বারী সিদ্দিকী, অভিনেতা তৌকির আহমেদ, জাহিদ হাসান, জনপ্রিয় অভিনেত্রী বিপাশা হায়াত, মৌ, সঙ্গীতশিল্পী বালাম, হাবিব, হৃদয় খান, ইমরান, ন্যান্সি, অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী, অপূর্ব, নাজিম শাহরিয়ার জয়, কাবিলা খ্যাত পলাশ, শাহনাজ খুশী, তিশা, মেহজাবিন, তানজিন তিশা, প্রভা, কেয়া পায়েল, সাজু খাদেমসহ বর্তমান সময়ের প্রায় সকল অভিনেতা-অভিনেত্রী।
বাংলাদেশের গণ্ডি পেরিয়ে ভারতের শিল্পী ও অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী, রানি মুখার্জি, কারিশমা কাপুর, শিল্পা শেঠি, তনুশ্রী দত্ত, সানি লিওন, নার্গিস ফাখরিসহ বহু গুণী শিল্পীকে প্রবাসীদের সামনে এনে দিয়েছেন আলমগীর খান আলম।
শোটাইম মিউজিকের ব্যানারে সিগনেচার প্রোগ্রাম ঢালিউড ফিল্ম অ্যান্ড মিউজিক এবং এনআরবি অ্যাওয়ার্ডের মত জনপ্রিয় বাণিজ্যিক অনুষ্ঠানের বাইরেও শতাধিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে প্রবাসীদের মন জয় করেছেন আলমগীর খান আলম। এসব অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তিনি বাংলা ভাষা ও সাহিত্য এবং সংস্কৃতিকে প্রবাসে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। এসব অনুষ্ঠানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য- হুমায়ূন সম্মেলন, বাংলাদেশ কনভেনশন, পিঠা মেলা, একক সঙ্গীতানুষ্ঠান।
এদিকে জন্মদিন উপলক্ষে ১৮ ডিসেম্বর সোমবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের রোজলিনের একটি অভিজাত পার্টি হলে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বন্ধু ও শুকাক্সক্ষীদের এ আয়োজনে বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্টজনেরাও আমন্ত্রিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বিশালাকৃতির একটি কেক কাটা হয়। সবাই ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান আলমগীর খান আলমকে। অনেকে তুলে দেন নানান উপহার। বাংলাদেশের চাঁদপুর শহরের পুরান বাজারে গ্রামের বাড়ি আলমগীন খান আলমের। বাবা প্রয়াত মুসলিম খান এবং মাতা জোসনা বেগমের চতুর্থ সন্তান তিনি। বিয়ের বয়স হয়নি। সময় হলেই করবো।’
১৯৯৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান আলমগীর খান আলম। লেখাপড়া করেছেন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে (বিবিএ) সিটি ইউনিভার্সিটি থেকে। লেখাপড়া শেষ করে ভালো চাকরি করতে পারতেন। কিন্তু তা না করে তিনি বেছে নিয়েছেন ভিন্নমাত্রার এক ব্যবসাকে। গড়ে তুলেছেন প্রমোটার প্রতিষ্ঠান শোটাইম মিউজিক অ্যান্ড প্লে (এসএমপি)। ঢালিউড ছাড়িয়ে বলিউডেও এই প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি বেশ। শোটাইম মিউজিকের মাধ্যমে নিজেকে মেলে না ধরলেও বাংলাদেশি কমিউনিটির অনেককেই আলোকিত করেছেন আলমগীর খান আলম। বাংলাদেশের খ্যাতনামা শিল্পী ও কলাকুশলীকে প্রবাসীদের দৌড়গোরায় এনে দিয়েছে তার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান শোটাইম মিউজিক। তাদের মধ্যে রয়েছেন- বাংলাদেশের জীবন্ত কিংবদন্তী রাজ্জাক, ববিতা, রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন, এন্ড্রু কিশোর, কুমার বিশ্বজিৎ, খালিদ হাসান মিলু, আইয়ুব বাচ্চু, জেমস, হানিফ সংকেত, কনকচাঁপা, বারী সিদ্দিকী, অভিনেতা তৌকির আহমেদ, জাহিদ হাসান, জনপ্রিয় অভিনেত্রী বিপাশা হায়াত, মৌ, সঙ্গীতশিল্পী বালাম, হাবিব, হৃদয় খান, ইমরান, ন্যান্সি, অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী, অপূর্ব, নাজিম শাহরিয়ার জয়, কাবিলা খ্যাত পলাশ, শাহনাজ খুশী, তিশা, মেহজাবিন, তানজিন তিশা, প্রভা, কেয়া পায়েল, সাজু খাদেমসহ বর্তমান সময়ের প্রায় সকল অভিনেতা-অভিনেত্রী।
বাংলাদেশের গণ্ডি পেরিয়ে ভারতের শিল্পী ও অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী, রানি মুখার্জি, কারিশমা কাপুর, শিল্পা শেঠি, তনুশ্রী দত্ত, সানি লিওন, নার্গিস ফাখরিসহ বহু গুণী শিল্পীকে প্রবাসীদের সামনে এনে দিয়েছেন আলমগীর খান আলম।
শোটাইম মিউজিকের ব্যানারে সিগনেচার প্রোগ্রাম ঢালিউড ফিল্ম অ্যান্ড মিউজিক এবং এনআরবি অ্যাওয়ার্ডের মত জনপ্রিয় বাণিজ্যিক অনুষ্ঠানের বাইরেও শতাধিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে প্রবাসীদের মন জয় করেছেন আলমগীর খান আলম। এসব অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তিনি বাংলা ভাষা ও সাহিত্য এবং সংস্কৃতিকে প্রবাসে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। এসব অনুষ্ঠানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য- হুমায়ূন সম্মেলন, বাংলাদেশ কনভেনশন, পিঠা মেলা, একক সঙ্গীতানুষ্ঠান।
এদিকে জন্মদিন উপলক্ষে ১৮ ডিসেম্বর সোমবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের রোজলিনের একটি অভিজাত পার্টি হলে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বন্ধু ও শুকাক্সক্ষীদের এ আয়োজনে বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্টজনেরাও আমন্ত্রিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বিশালাকৃতির একটি কেক কাটা হয়। সবাই ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান আলমগীর খান আলমকে। অনেকে তুলে দেন নানান উপহার। বাংলাদেশের চাঁদপুর শহরের পুরান বাজারে গ্রামের বাড়ি আলমগীন খান আলমের। বাবা প্রয়াত মুসলিম খান এবং মাতা জোসনা বেগমের চতুর্থ সন্তান তিনি।