Thikana News
২৭ জুলাই ২০২৫
  1. ই-পেপার
  2. চলতি সংখ্যা
  3. বিশেষ সংখ্যা
  4. প্রধান সংবাদ
  5. আমেরিকার অন্দরে
  6. বিশ্বচরাচর
আমেরিকা রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫

ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিষাক্ত মন্তব্য

ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিষাক্ত মন্তব্য
‘মানুষের স্বভাব যায় না মরলে/ আর কয়লার ময়লা যায় না ধুলে।’ ডোনাল্ড ট্রাম্প ছিলেন আমেরিকার ৪৫তম প্রেসিডেন্ট। এক পদে আসীন থাকলেও সবাই একই রকম গুণসম্পন্ন হয় না। তার মধ্যে কেউ কেউ থাকেন, যাকে মানুষ ওই পদের যোগ্যই মনে করে না। এখনো আমেরিকার অনেক মানুষ ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ন্যূনতম যোগ্যও মনে করেন না। শুরুর প্রবাদটির মতোই ট্রাম্পকে মনে করেন আমেরিকার উল্লেখযোগ্য মানুষ। বিশ্ববাসী বুঝে নিয়েছে ট্রাম্পের মতো একজন মানুষই যথেষ্ট একটি দেশ এবং সেই সঙ্গে বিশ্বকেও সভ্যতা ধ্বংসের আলামত দেখিয়ে দেওয়ার জন্য।
ঠিকানার প্রথম পৃষ্ঠার টপে একটি খবর প্রকাশিত হয়েছে গত ২০ ডিসেম্বর সংখ্যায়। শিরোনাম : ‘ইমিগ্র্যান্টরা আমেরিকার রক্তকে বিষাক্ত করছে : ডোনাল্ড ট্রাম্প’। বাংলাদেশে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল যেমন ঘোষিত হয়েছে ৭ জানুয়ারি ২০২৪, আমেরিকার নির্বাচন তেমনি সব সময় নির্ধারিত থাকে ৪ বছর অন্তর অন্তর নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবার।
সময়ের হিসাবে নির্বাচনী তারিখ একটু দূরে থাকলেও খুব দূরে আছে বলা যাবে না। ইতিমধ্যেই নির্বাচনের টুংটাং আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রার্থিতা নিয়ে আইনি জটিলতা থাকা সত্ত্বেও ট্রাম্প নিজে নিশ্চুপ নেই। তিনি ২০২৪-এর জানুয়ারিতে প্রার্থী হবেন এবং ইতিমধ্যেই নানা মন্তব্য করা শুরু করে দিয়েছেন। তিনি গত ২০ ডিসেম্বর একটি মন্তব্য করেছেন ইমিগ্র্যান্টদের সম্পর্কে, যা নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা রকম আলোচনা চলছে। তার এই মন্তব্যকে কোনো সভ্য বোধসম্পন্ন মানুষের মন্তব্য বলে গ্রহণ করতে পারছে না কেউ। অনেকে বলছেন, যাদের ভেতরের বোধ বিষাক্ত, তাদের পক্ষেই এমন মন্তব্য করা সম্ভব।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্ব অভিবাসী বা ইমিগ্র্যান্টদের শ্রম-ঘামে গড়ে ওঠা আধুনিক বিশ্বের তিলোত্তমা হিসেবে স্বীকৃত যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিবাসীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের স্থলে তাদের প্রতি কৃতঘ্ন আচরণ ও প্রকাশ্যে বিষোদ্গার করেছেন। 
আফ্রিকা, এশিয়া এবং সারা বিশ্ব থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আসা ইমিগ্র্যান্ট বা অভিবাসীদের অবদানের প্রতি তাচ্ছিল্য প্রদর্শনকালে রিপাবলিকান দলীয় সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘ইমিগ্র্যান্টরা আমেরিকার রক্তকে বিষাক্ত করেছে।’ রিপাবলিকান দলীয় ফ্রন্ট রানার ট্রাম্প গত ১৬ ডিসেম্বর নিউ হ্যাম্পশায়ারের ডারহামে অনুষ্ঠিত র‌্যালিতে অংশ নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন, হাঙ্গেরির ভিক্টর অর্গান, চীনের শি জিন পিং এবং উত্তর কোরিয়ার কিম জং উনের প্রশংসা করলেও ইমিগ্র্যান্টদের কঠোর ভাষায় গালমন্দ করেন।
ট্রাম্পের যারা সমালোচক, তারা বলেছেন, বিশ্বের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আগত অভিবাসী সম্প্রদায়ের প্রতি ট্রাম্পের বিষোদ্গারপূর্ণ বক্তব্যে অ্যাডলফ হিটলারের অভিবাসীবিরোধী মনোবৃত্তি প্রতিধ্বনিত হয়েছে। সমালোচকেরা ট্রাম্পের বারবার উচ্চারিত ‘পয়জনিং দ্য ব্লাড’ প্রসঙ্গে বলেছেন, শ্বেতাঙ্গ উগ্রবাদী এবং হিটলার এ ধরনের শব্দাবলি চয়ন করতেন। ওই র‌্যালিতে বক্তব্যদানকালে উগ্রবাদী ট্রাম্প তার বিরোধীদের সমূলে উৎপাটনের শপথ উচ্চারণ করেন। তবে রিপাবলিকান দলীয় অন্য সম্ভাব্য প্রার্থীরাও ট্রাম্পের এই মন্তব্যের সমালোচনা করেন।
ট্রাম্প ১৯১২ সালে অভিবাসীবিরোধী গৃহীত পদক্ষেপে যেমন অস্বস্তিতে ভুগছেন, এবার এই মন্তব্যেও অস্বস্তি বোধ করছেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিষাক্ত মন্তব্য
‘মানুষের স্বভাব যায় না মরলে/ আর কয়লার ময়লা যায় না ধুলে।’ ডোনাল্ড ট্রাম্প ছিলেন আমেরিকার ৪৫তম প্রেসিডেন্ট। এক পদে আসীন থাকলেও সবাই একই রকম গুণসম্পন্ন হয় না। তার মধ্যে কেউ কেউ থাকেন, যাকে মানুষ ওই পদের যোগ্যই মনে করে না। এখনো আমেরিকার অনেক মানুষ ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ন্যূনতম যোগ্যও মনে করেন না। শুরুর প্রবাদটির মতোই ট্রাম্পকে মনে করেন আমেরিকার উল্লেখযোগ্য মানুষ। বিশ্ববাসী বুঝে নিয়েছে ট্রাম্পের মতো একজন মানুষই যথেষ্ট একটি দেশ এবং সেই সঙ্গে বিশ্বকেও সভ্যতা ধ্বংসের আলামত দেখিয়ে দেওয়ার জন্য।
ঠিকানার প্রথম পৃষ্ঠার টপে একটি খবর প্রকাশিত হয়েছে গত ২০ ডিসেম্বর সংখ্যায়। শিরোনাম : ‘ইমিগ্র্যান্টরা আমেরিকার রক্তকে বিষাক্ত করছে : ডোনাল্ড ট্রাম্প’। বাংলাদেশে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল যেমন ঘোষিত হয়েছে ৭ জানুয়ারি ২০২৪, আমেরিকার নির্বাচন তেমনি সব সময় নির্ধারিত থাকে ৪ বছর অন্তর অন্তর নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবার।
সময়ের হিসাবে নির্বাচনী তারিখ একটু দূরে থাকলেও খুব দূরে আছে বলা যাবে না। ইতিমধ্যেই নির্বাচনের টুংটাং আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রার্থিতা নিয়ে আইনি জটিলতা থাকা সত্ত্বেও ট্রাম্প নিজে নিশ্চুপ নেই। তিনি ২০২৪-এর জানুয়ারিতে প্রার্থী হবেন এবং ইতিমধ্যেই নানা মন্তব্য করা শুরু করে দিয়েছেন। তিনি গত ২০ ডিসেম্বর একটি মন্তব্য করেছেন ইমিগ্র্যান্টদের সম্পর্কে, যা নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা রকম আলোচনা চলছে। তার এই মন্তব্যকে কোনো সভ্য বোধসম্পন্ন মানুষের মন্তব্য বলে গ্রহণ করতে পারছে না কেউ। অনেকে বলছেন, যাদের ভেতরের বোধ বিষাক্ত, তাদের পক্ষেই এমন মন্তব্য করা সম্ভব।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্ব অভিবাসী বা ইমিগ্র্যান্টদের শ্রম-ঘামে গড়ে ওঠা আধুনিক বিশ্বের তিলোত্তমা হিসেবে স্বীকৃত যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিবাসীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের স্থলে তাদের প্রতি কৃতঘ্ন আচরণ ও প্রকাশ্যে বিষোদ্গার করেছেন। 
আফ্রিকা, এশিয়া এবং সারা বিশ্ব থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আসা ইমিগ্র্যান্ট বা অভিবাসীদের অবদানের প্রতি তাচ্ছিল্য প্রদর্শনকালে রিপাবলিকান দলীয় সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘ইমিগ্র্যান্টরা আমেরিকার রক্তকে বিষাক্ত করেছে।’ রিপাবলিকান দলীয় ফ্রন্ট রানার ট্রাম্প গত ১৬ ডিসেম্বর নিউ হ্যাম্পশায়ারের ডারহামে অনুষ্ঠিত র‌্যালিতে অংশ নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন, হাঙ্গেরির ভিক্টর অর্গান, চীনের শি জিন পিং এবং উত্তর কোরিয়ার কিম জং উনের প্রশংসা করলেও ইমিগ্র্যান্টদের কঠোর ভাষায় গালমন্দ করেন।
ট্রাম্পের যারা সমালোচক, তারা বলেছেন, বিশ্বের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আগত অভিবাসী সম্প্রদায়ের প্রতি ট্রাম্পের বিষোদ্গারপূর্ণ বক্তব্যে অ্যাডলফ হিটলারের অভিবাসীবিরোধী মনোবৃত্তি প্রতিধ্বনিত হয়েছে। সমালোচকেরা ট্রাম্পের বারবার উচ্চারিত ‘পয়জনিং দ্য ব্লাড’ প্রসঙ্গে বলেছেন, শ্বেতাঙ্গ উগ্রবাদী এবং হিটলার এ ধরনের শব্দাবলি চয়ন করতেন। ওই র‌্যালিতে বক্তব্যদানকালে উগ্রবাদী ট্রাম্প তার বিরোধীদের সমূলে উৎপাটনের শপথ উচ্চারণ করেন। তবে রিপাবলিকান দলীয় অন্য সম্ভাব্য প্রার্থীরাও ট্রাম্পের এই মন্তব্যের সমালোচনা করেন।
ট্রাম্প ১৯১২ সালে অভিবাসীবিরোধী গৃহীত পদক্ষেপে যেমন অস্বস্তিতে ভুগছেন, এবার এই মন্তব্যেও অস্বস্তি বোধ করছেন।
 

কমেন্ট বক্স