উড্ডয়নে চার ঘণ্টার বেশি বিলম্ব করেছিল একটি বিমান। এ সময় শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য বিশুদ্ধ বাতাসের ঘাটতি দেখা দেয় বিমানটির ভেতরে। ঠিক তখনই বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে থাকা ওই বিমানের জরুরি নির্গমনের দরজা খুলে বেরিয়ে আসেন এক যাত্রী। ডানার ওপর হাঁটাহাঁটি করে আবার ফিরে যান বিমানের ভেতরে।
বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, সম্প্রতি ঘটনাটি ঘটেছে মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটির আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। বিমানের জরুরি নির্গমনের দরজা খুলে বেরিয়ে আসা ওই যাত্রীকে আটক করেছে পুলিশ।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অ্যারোমেক্সিকো এয়ারলাইনসের ওই বিমানটির গুয়াতেমালা যাওয়ার কথা ছিল। আকাশে ওড়ার আগে সেটি রানওয়ে থেকে বেশ দূরে অবস্থান করছিল। তখনই ঘটনাটি ঘটে।
তবে বিষয়টি নিয়ে আলাদা এক বিবৃতি দিয়েছেন ওই বিমানে থাকা অন্তত ৭৭ যাত্রী। তাদের ভাষ্য, উড্ডয়নের আগে বিমানটিতে তাদের চার ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করতে হয়েছিল। এ সময় শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য বিশুদ্ধ বাতাসের ঘাটতি দেখা দেয়, পানিও ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে ওই ব্যক্তি জরুরি নির্গমনের দরজা খুলে ফেলেন।
নিজেদের বক্তব্যের প্রমাণ হিসেবে সামাজিক মাধ্যমে কয়েকটি ছবিও প্রকাশ করেছেন বিমানটির যাত্রীরা। তারা বলছেন, ‘বাতাসের অভাবে যাত্রীদের স্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়ছিল। ওই ব্যক্তি আমাদের জীবন বাঁচিয়েছেন। তিনি যা করেছেন, আমাদের অনুমতি নিয়েই করেছেন।’
যাত্রীদের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে বিমানের ভেতরে ধারণ করা একটি ভিডিও থেকে। এতে দেখা যায়, যাত্রীরা নিজেরা বাতাস করছেন এবং ক্রুদের কাছে পানি চাইছেন। বিমানের অবস্থান নির্ণয়কারী প্রতিষ্ঠানগুলোর দেওয়া তথ্য বলছে, গুয়াতেমালাগামী ওই বিমানটি ছাড়তে ৪ ঘণ্টা ৫৬ মিনিট বিলম্ব করেছিল।
বিলম্বের বিষয়টি স্বীকার করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষও। তারা বলছে, বিমানটির সকাল পৌনে নয়টায় উড্ডয়নের কথা ছিল। কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণের কারণে বিলম্ব হয়। এ ছাড়া আটক ওই ব্যক্তি এখনো পুলিশের হেফাজতে আছে কি না কিংবা তার বিরুদ্ধে কী অভিযোগ আনা হয়েছে, তা জানা যায়নি।
ঠিকানা/এনআই
বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, সম্প্রতি ঘটনাটি ঘটেছে মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটির আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। বিমানের জরুরি নির্গমনের দরজা খুলে বেরিয়ে আসা ওই যাত্রীকে আটক করেছে পুলিশ।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অ্যারোমেক্সিকো এয়ারলাইনসের ওই বিমানটির গুয়াতেমালা যাওয়ার কথা ছিল। আকাশে ওড়ার আগে সেটি রানওয়ে থেকে বেশ দূরে অবস্থান করছিল। তখনই ঘটনাটি ঘটে।
তবে বিষয়টি নিয়ে আলাদা এক বিবৃতি দিয়েছেন ওই বিমানে থাকা অন্তত ৭৭ যাত্রী। তাদের ভাষ্য, উড্ডয়নের আগে বিমানটিতে তাদের চার ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করতে হয়েছিল। এ সময় শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য বিশুদ্ধ বাতাসের ঘাটতি দেখা দেয়, পানিও ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে ওই ব্যক্তি জরুরি নির্গমনের দরজা খুলে ফেলেন।
নিজেদের বক্তব্যের প্রমাণ হিসেবে সামাজিক মাধ্যমে কয়েকটি ছবিও প্রকাশ করেছেন বিমানটির যাত্রীরা। তারা বলছেন, ‘বাতাসের অভাবে যাত্রীদের স্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়ছিল। ওই ব্যক্তি আমাদের জীবন বাঁচিয়েছেন। তিনি যা করেছেন, আমাদের অনুমতি নিয়েই করেছেন।’
যাত্রীদের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে বিমানের ভেতরে ধারণ করা একটি ভিডিও থেকে। এতে দেখা যায়, যাত্রীরা নিজেরা বাতাস করছেন এবং ক্রুদের কাছে পানি চাইছেন। বিমানের অবস্থান নির্ণয়কারী প্রতিষ্ঠানগুলোর দেওয়া তথ্য বলছে, গুয়াতেমালাগামী ওই বিমানটি ছাড়তে ৪ ঘণ্টা ৫৬ মিনিট বিলম্ব করেছিল।
বিলম্বের বিষয়টি স্বীকার করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষও। তারা বলছে, বিমানটির সকাল পৌনে নয়টায় উড্ডয়নের কথা ছিল। কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণের কারণে বিলম্ব হয়। এ ছাড়া আটক ওই ব্যক্তি এখনো পুলিশের হেফাজতে আছে কি না কিংবা তার বিরুদ্ধে কী অভিযোগ আনা হয়েছে, তা জানা যায়নি।
ঠিকানা/এনআই