জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) শুভেচ্ছাদূত হিসেবে বাংলাদেশ সফররত সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস (রাজকন্যা) ভিক্টোরিয়ার কাছে বাংলাদেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং অর্থনীতিসহ নানা খাতে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি তুলে ধরেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
১৮ মার্চ (সোমবার) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সহায়তায় পরিচালিত এসপায়ার-টু-ইনোভেট (এটুআই)-এর আয়োজনে ‘ইনোভেট টুগেদার ফর জিরো ডিজিটাল ডিভাইড’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
সব নাগরিক যেন সমানভাবে ডিজিটাল বিপ্লবের সুফল লাভ করে, এ জন্য ‘জিরো ডিজিটাল ডিভাইড’-এর একটি বিশ্ব তৈরির ঘোষণা দেন প্রতিমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) পূরণ এবং ডিজিটাল বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার বিষয়ে আলোচনা করা হয়। ডিজিটাল সেন্টার, জাতীয় হেল্পলাইন ৩৩৩, ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম এবং ফ্রিল্যান্সার সাপোর্ট প্রোগ্রামের মতো উদ্ভাবনী উদ্যোগের মাধ্যমে ডিজিটাল সেবাদানের চিত্র তুলে ধরা হয় ক্রাউন প্রিন্সেসের সামনে। এই উদ্যোগগুলো সমগ্র বাংলাদেশে নাগরিকদের, বিশেষত তরুণ এবং উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়ন করেছে, যা অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি এবং আর্থসামাজিক উন্নয়নের পথকে সুগম করেছে বলে উল্লেখ করা হয় অনুষ্ঠানে।
ইন্টারেক্টিভ সেশন এবং প্রদর্শনীর মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা বাংলাদেশের ডিজিটালাইজেশন প্রচেষ্টার রূপান্তরমূলক প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেন এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রের ব্যক্তিদের জন্য তৈরি করা সুযোগের ওপর জোর দেন। তারা ‘জিরো ডিজিটাল ডিভাইড বিশ্ব’ তৈরিতে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়েও আলোচনা করেন।
চার দিনের বাংলাদেশ সফরের সময় ক্রাউন প্রিন্সেস বাংলাদেশ উন্নয়ন অভিযাত্রার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন, লিঙ্গ সমতা, পরিবেশবান্ধব ও ডিজিটাল রূপান্তর এবং ব্যবসায়িক খাতের ভূমিকার সঙ্গে এসডিজি বাস্তবায়নের অগ্রগতি এবং বর্তমান চ্যালেঞ্জগুলো দেখবেন বলে জানা যায়। এ সময় তিনি সরকার এবং ইউএনডিপির ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রশমনের লক্ষ্যে নেয়া উদ্যোগগুলোও পর্যবেক্ষণ করবেন।
জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব উলরিকা মোদের, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা ও বৈদেশিক বাণিজ্য বিষয়ক সুইডিশ মন্ত্রী জোহান ফরসেল, অন্যান্য ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা, জাতিসংঘের এবং বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
ঠিকানা/ছালিক
১৮ মার্চ (সোমবার) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সহায়তায় পরিচালিত এসপায়ার-টু-ইনোভেট (এটুআই)-এর আয়োজনে ‘ইনোভেট টুগেদার ফর জিরো ডিজিটাল ডিভাইড’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
সব নাগরিক যেন সমানভাবে ডিজিটাল বিপ্লবের সুফল লাভ করে, এ জন্য ‘জিরো ডিজিটাল ডিভাইড’-এর একটি বিশ্ব তৈরির ঘোষণা দেন প্রতিমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) পূরণ এবং ডিজিটাল বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার বিষয়ে আলোচনা করা হয়। ডিজিটাল সেন্টার, জাতীয় হেল্পলাইন ৩৩৩, ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম এবং ফ্রিল্যান্সার সাপোর্ট প্রোগ্রামের মতো উদ্ভাবনী উদ্যোগের মাধ্যমে ডিজিটাল সেবাদানের চিত্র তুলে ধরা হয় ক্রাউন প্রিন্সেসের সামনে। এই উদ্যোগগুলো সমগ্র বাংলাদেশে নাগরিকদের, বিশেষত তরুণ এবং উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়ন করেছে, যা অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি এবং আর্থসামাজিক উন্নয়নের পথকে সুগম করেছে বলে উল্লেখ করা হয় অনুষ্ঠানে।
ইন্টারেক্টিভ সেশন এবং প্রদর্শনীর মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা বাংলাদেশের ডিজিটালাইজেশন প্রচেষ্টার রূপান্তরমূলক প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেন এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রের ব্যক্তিদের জন্য তৈরি করা সুযোগের ওপর জোর দেন। তারা ‘জিরো ডিজিটাল ডিভাইড বিশ্ব’ তৈরিতে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়েও আলোচনা করেন।
চার দিনের বাংলাদেশ সফরের সময় ক্রাউন প্রিন্সেস বাংলাদেশ উন্নয়ন অভিযাত্রার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন, লিঙ্গ সমতা, পরিবেশবান্ধব ও ডিজিটাল রূপান্তর এবং ব্যবসায়িক খাতের ভূমিকার সঙ্গে এসডিজি বাস্তবায়নের অগ্রগতি এবং বর্তমান চ্যালেঞ্জগুলো দেখবেন বলে জানা যায়। এ সময় তিনি সরকার এবং ইউএনডিপির ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রশমনের লক্ষ্যে নেয়া উদ্যোগগুলোও পর্যবেক্ষণ করবেন।
জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব উলরিকা মোদের, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা ও বৈদেশিক বাণিজ্য বিষয়ক সুইডিশ মন্ত্রী জোহান ফরসেল, অন্যান্য ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা, জাতিসংঘের এবং বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
ঠিকানা/ছালিক