
নিজের পুরনো আসন আমেথি থেকে নয়, উত্তরপ্রদেশের রায়বারেলি থেকে প্রার্থী হচ্ছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। আর আমেথি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন গান্ধী পরিবারের ‘আস্থাভাজন’ কিশোরীলাল শর্মা।
শুক্রবার (৩ মে) এ ঘোষণা দিয়েছে কংগ্রেস।
এক প্রতিবেদনে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, শুক্রবার সকালে রাহুলের পুরনো কেন্দ্র আমেথি আসনেও দলের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে কংগ্রেস। সেখান থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন গান্ধী পরিবারের ‘আস্থাভাজন’ কিশোরীলাল শর্মা। আগামী ২০ মে আমেথি এবং রায়বারেলিতে ভোট হবে।
এরই মধ্যেই আমেথি থেকে বিজেপির বিদায়ী সাংসদ স্মৃতি ইরানি মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে দিয়েছেন। আর রায়বারেলিতে বিজেপির প্রার্থী হচ্ছেন উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী দীনেশপ্রতাপ সিংহ। ২০০৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত দীর্ঘ ১৫ বছর আমেথির সাংসদ ছিলেন রাহুল। কিন্তু গত লোকসভা ভোটে সেখানে তিনি স্মৃতির কাছে হেরে যান।
অন্যদিকে, রায়বারেলিতে এ বারের বিজেপি প্রার্থী দীনেশকে হারিয়ে ২০১৯ সালে জয়ী হন সোনিয়া গান্ধী। কিন্তু রাজস্থান থেকে রাজ্যসভার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় এবার তার লোকসভা নির্বাচনে লড়ার সম্ভাবনা ছিল না।
সেই জওহরলাল নেহরুর আমল থেকে রায়বারেলি কংগ্রেসের ‘গড়’ হিসেবে পরিচিত। ১৯৬২ এবং ১৯৯৯ সাল বাদ দিয়ে এ আসনে সব সময়ই নেহরু-গান্ধী পরিবারের কেউ প্রার্থী হয়েছেন। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এ আসন থেকে তিনবার জয়ী হয়েছেন।
টানা পাঁচবার ওই আসনে জিতেছেন সোনিয়া গান্ধী। ১৯৫২ সালের পর বিজেপি মাত্র দুবার এ আসনে জয়ী হয়েছে। আর এসপি, বিএসপি কখনও এই কেন্দ্রে জয়ের মুখ দেখেনি।
এ পরিসংখ্যান মাথায় রেখে রায়বারেলি আসনটিকে রাহুলের জন্য ‘নিরাপদ’ বলে মনে করছেন অনেকে। রাহুল গত লোকসভা ভোটে আমেথির সঙ্গে কেরালার ওয়েনাড় আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ওয়েনাড়ে জিতলেও আমেথিতে হেরে যান তিনি। এবারও ওয়েনাড় থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন তিনি। গত ২৬ এপ্রিল ওই কেন্দ্রে ভোট হয়েছে।
ঠিকানা/এএস
শুক্রবার (৩ মে) এ ঘোষণা দিয়েছে কংগ্রেস।
এক প্রতিবেদনে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, শুক্রবার সকালে রাহুলের পুরনো কেন্দ্র আমেথি আসনেও দলের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে কংগ্রেস। সেখান থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন গান্ধী পরিবারের ‘আস্থাভাজন’ কিশোরীলাল শর্মা। আগামী ২০ মে আমেথি এবং রায়বারেলিতে ভোট হবে।
এরই মধ্যেই আমেথি থেকে বিজেপির বিদায়ী সাংসদ স্মৃতি ইরানি মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে দিয়েছেন। আর রায়বারেলিতে বিজেপির প্রার্থী হচ্ছেন উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী দীনেশপ্রতাপ সিংহ। ২০০৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত দীর্ঘ ১৫ বছর আমেথির সাংসদ ছিলেন রাহুল। কিন্তু গত লোকসভা ভোটে সেখানে তিনি স্মৃতির কাছে হেরে যান।
অন্যদিকে, রায়বারেলিতে এ বারের বিজেপি প্রার্থী দীনেশকে হারিয়ে ২০১৯ সালে জয়ী হন সোনিয়া গান্ধী। কিন্তু রাজস্থান থেকে রাজ্যসভার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় এবার তার লোকসভা নির্বাচনে লড়ার সম্ভাবনা ছিল না।
সেই জওহরলাল নেহরুর আমল থেকে রায়বারেলি কংগ্রেসের ‘গড়’ হিসেবে পরিচিত। ১৯৬২ এবং ১৯৯৯ সাল বাদ দিয়ে এ আসনে সব সময়ই নেহরু-গান্ধী পরিবারের কেউ প্রার্থী হয়েছেন। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এ আসন থেকে তিনবার জয়ী হয়েছেন।
টানা পাঁচবার ওই আসনে জিতেছেন সোনিয়া গান্ধী। ১৯৫২ সালের পর বিজেপি মাত্র দুবার এ আসনে জয়ী হয়েছে। আর এসপি, বিএসপি কখনও এই কেন্দ্রে জয়ের মুখ দেখেনি।
এ পরিসংখ্যান মাথায় রেখে রায়বারেলি আসনটিকে রাহুলের জন্য ‘নিরাপদ’ বলে মনে করছেন অনেকে। রাহুল গত লোকসভা ভোটে আমেথির সঙ্গে কেরালার ওয়েনাড় আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ওয়েনাড়ে জিতলেও আমেথিতে হেরে যান তিনি। এবারও ওয়েনাড় থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন তিনি। গত ২৬ এপ্রিল ওই কেন্দ্রে ভোট হয়েছে।
ঠিকানা/এএস