রাজধানী ঢাকার মোহাম্মদপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থান এলাকায় দুই যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। নিহতরা হলেন নাসির বিশ্বাস (২২) ও মুন্না (২৩)। শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে মোহাম্মদপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানের ১ নম্বর গেটের পাশে এ ঘটনা ঘটে।
মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইফতেখার হাসান জানান, দুই পক্ষের মারপিটের ঘটনায় নাসির ও মুন্না নামে দুই যুবক নিহত হন। এর মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে, অন্যজনের মৃত্যু হয়েছে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে। তাদের মধ্যে নাসির ৩৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কর্মী ছিলেন বলে জানা গেছে।
ওসি বলেন, নিহত দুই যুবক একই পক্ষের বলে জানা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, আগের কোনো বিরোধের জের ধরে শুক্রবার দুজনকে একসঙ্গে পেয়ে প্রতিপক্ষ কুপিয়ে হত্যা করেছে। এ ছাড়া নিহত মুন্নার নামে ছয়-সাতটি মামলার খবর পাওয়া যাচ্ছে।
শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে মোহাম্মদপুর কবরস্থান ১ নম্বর গেটের পাশে কুপিয়ে আহত করা নাসিরকে স্বজনেরা ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত পৌনে নয়টার দিকে তিনি মারা যান। আর মুন্না মারা যান শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে।
ঢামেকে নাসিরের বন্ধু মো. শাওন আহমেদ জানান, তিনি রায়েরবাজার এলাকায় ফোন ফ্যাক্সের ব্যবসা করেন। সন্ধ্যার দিকে মোটরসাইকেল নিয়ে ঢাকা উদ্যানের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় নাসির তাকে মোহাম্মদপুর তিন রাস্তার মোড়ে নামিয়ে দিতে বলেন। মোটরসাইকেলযোগে সাদেক খান কৃষি মার্কেট এলাকায় গেলে মারামারি দেখতে পান তারা। সেখান থেকে এক যুবক এসে নাসিরের পিঠে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ দেয়। নাসির মোটরসাইকেল থেকে নেমে কবরস্থানের দিকে দৌড় দেন। কিছু যুবক পিছু নিয়ে কবরস্থানের ১ নম্বর গেটের পাশে নাসিরকে কুপিয়ে আহত করে চলে যায়।
শাওন আরও জানান, আগে থেকেই কৃষি মার্কেট এলাকায় মারামারি চলছিল। তবে নাসিরকে কেন মারল, সে বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না।
নাসিরের বড় ভাই ইসলাম বিশ্বাস জানান, তাদের বাড়ি মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার পশ্চিম বালিগ্রামে। নাসির হাজারীবাগ রায়েরবাজার বাড়ৈইখালী ১২ নম্বর রোডে থাকতেন। রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। তিন বোন ও পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে নাসির ছিলেন চতুর্থ। সন্ধ্যার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হন। পরে লোক মারফত জানতে পারেন, কে বা কারা নাসিরকে কুপিয়েছে।
তবে মুন্নার বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
ঠিকানা/এনআই
মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইফতেখার হাসান জানান, দুই পক্ষের মারপিটের ঘটনায় নাসির ও মুন্না নামে দুই যুবক নিহত হন। এর মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে, অন্যজনের মৃত্যু হয়েছে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে। তাদের মধ্যে নাসির ৩৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কর্মী ছিলেন বলে জানা গেছে।
ওসি বলেন, নিহত দুই যুবক একই পক্ষের বলে জানা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, আগের কোনো বিরোধের জের ধরে শুক্রবার দুজনকে একসঙ্গে পেয়ে প্রতিপক্ষ কুপিয়ে হত্যা করেছে। এ ছাড়া নিহত মুন্নার নামে ছয়-সাতটি মামলার খবর পাওয়া যাচ্ছে।
শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে মোহাম্মদপুর কবরস্থান ১ নম্বর গেটের পাশে কুপিয়ে আহত করা নাসিরকে স্বজনেরা ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত পৌনে নয়টার দিকে তিনি মারা যান। আর মুন্না মারা যান শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে।
ঢামেকে নাসিরের বন্ধু মো. শাওন আহমেদ জানান, তিনি রায়েরবাজার এলাকায় ফোন ফ্যাক্সের ব্যবসা করেন। সন্ধ্যার দিকে মোটরসাইকেল নিয়ে ঢাকা উদ্যানের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় নাসির তাকে মোহাম্মদপুর তিন রাস্তার মোড়ে নামিয়ে দিতে বলেন। মোটরসাইকেলযোগে সাদেক খান কৃষি মার্কেট এলাকায় গেলে মারামারি দেখতে পান তারা। সেখান থেকে এক যুবক এসে নাসিরের পিঠে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ দেয়। নাসির মোটরসাইকেল থেকে নেমে কবরস্থানের দিকে দৌড় দেন। কিছু যুবক পিছু নিয়ে কবরস্থানের ১ নম্বর গেটের পাশে নাসিরকে কুপিয়ে আহত করে চলে যায়।
শাওন আরও জানান, আগে থেকেই কৃষি মার্কেট এলাকায় মারামারি চলছিল। তবে নাসিরকে কেন মারল, সে বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না।
নাসিরের বড় ভাই ইসলাম বিশ্বাস জানান, তাদের বাড়ি মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার পশ্চিম বালিগ্রামে। নাসির হাজারীবাগ রায়েরবাজার বাড়ৈইখালী ১২ নম্বর রোডে থাকতেন। রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। তিন বোন ও পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে নাসির ছিলেন চতুর্থ। সন্ধ্যার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হন। পরে লোক মারফত জানতে পারেন, কে বা কারা নাসিরকে কুপিয়েছে।
তবে মুন্নার বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
ঠিকানা/এনআই