বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে চলতি বছর চতুর্থ চালানে ভারত থেকে ২ লাখ ৩১ হাজার ৮৪০ পিস ডিম আমদানি করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে ভারতীয় একটি ট্রাকে এসব ডিম আমদানি করা হয় এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে রোববার দুপুরে ডিমের চালানটি খালাস করা হয়।
রোববার (২০ অক্টোবর) বিকেলে খালাসকৃত ডিম বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশে পাঠানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শেখ জাহিদুর রহমান।
তিনি জানান, পর্যায়ক্রমে আরও ৪০ লাখ ডিম আসবে। এ ছাড়া আরও পাঁচটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে ৪ কোটি ৫০ লাখ ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
বেনাপোল কাস্টমস হাউসের ডেপুটি কমিশনার অথেলো চৌধুরী জানান, প্রতি ডজন ডিমের ইনভয়েস মূল্যের ওপর ৩৩ শতাংশ সরকারি রাজস্ব কমিয়ে ১৩ শতাংশ করা হয়েছে। প্রতি পিস ডিমের শুল্ক মূল্য ১ টাকা ৭০ পয়সার পরিবর্তে দশমিক ৭৫ পয়সা আমদানি শুল্ক নির্ধারণ করা হয়েছে।
কাস্টমস সূত্র জানায়, ভারতীয় ট্রাকটি ১ হাজার ১০৪ বাক্স ডিম নিয়ে বেনাপোল স্থলবন্দরে এসেছে এবং প্রতিটি বক্সে ২১০টি করে ডিম রয়েছে। চতুর্থ চালানে আমদানিকৃত এ ডিমের মূল্য ৯ হাজার ৯৬৯ মার্কিন ডলার। প্রতি ডজন ডিমের আমদানি মূল্য শূন্য দশমিক ৫৮ ডলার, বাংলাদেশি টাকায় প্রতিটি ডিমের মূল্য ৫ টাকা ৭০ পয়সা। প্রতি ডজন ডিমের ইনভয়েস মূল্যের ওপর ১৩ শতাংশ সরকারি রাজস্ব পরিশোধ করে ও সকল খরচ মিলিয়ে প্রতিটি ডিমের মোট মূল্য দাঁড়ায় ৬ টাকা ৫০ পয়সা।
ঢাকার আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান হাইড্রো ল্যান্ড সলুশন ভারত থেকে চারটি চালানে মোট ৯ লাখ ২৭ হাজার ৩৬০ পিস ডিম আমদানি করেছে। ডিমের রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান কলকাতার শ্রী লক্ষ্মী নারায়ণ ভান্ডার। আমদানিকারকের পক্ষে ডিমের চালানটি খালাসের জন্য কাস্টমস হাউসে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট রাতুল ইন্টারন্যাশনাল।
ঠিকানা/এনআই
রোববার (২০ অক্টোবর) বিকেলে খালাসকৃত ডিম বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশে পাঠানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শেখ জাহিদুর রহমান।
তিনি জানান, পর্যায়ক্রমে আরও ৪০ লাখ ডিম আসবে। এ ছাড়া আরও পাঁচটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে ৪ কোটি ৫০ লাখ ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
বেনাপোল কাস্টমস হাউসের ডেপুটি কমিশনার অথেলো চৌধুরী জানান, প্রতি ডজন ডিমের ইনভয়েস মূল্যের ওপর ৩৩ শতাংশ সরকারি রাজস্ব কমিয়ে ১৩ শতাংশ করা হয়েছে। প্রতি পিস ডিমের শুল্ক মূল্য ১ টাকা ৭০ পয়সার পরিবর্তে দশমিক ৭৫ পয়সা আমদানি শুল্ক নির্ধারণ করা হয়েছে।
কাস্টমস সূত্র জানায়, ভারতীয় ট্রাকটি ১ হাজার ১০৪ বাক্স ডিম নিয়ে বেনাপোল স্থলবন্দরে এসেছে এবং প্রতিটি বক্সে ২১০টি করে ডিম রয়েছে। চতুর্থ চালানে আমদানিকৃত এ ডিমের মূল্য ৯ হাজার ৯৬৯ মার্কিন ডলার। প্রতি ডজন ডিমের আমদানি মূল্য শূন্য দশমিক ৫৮ ডলার, বাংলাদেশি টাকায় প্রতিটি ডিমের মূল্য ৫ টাকা ৭০ পয়সা। প্রতি ডজন ডিমের ইনভয়েস মূল্যের ওপর ১৩ শতাংশ সরকারি রাজস্ব পরিশোধ করে ও সকল খরচ মিলিয়ে প্রতিটি ডিমের মোট মূল্য দাঁড়ায় ৬ টাকা ৫০ পয়সা।
ঢাকার আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান হাইড্রো ল্যান্ড সলুশন ভারত থেকে চারটি চালানে মোট ৯ লাখ ২৭ হাজার ৩৬০ পিস ডিম আমদানি করেছে। ডিমের রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান কলকাতার শ্রী লক্ষ্মী নারায়ণ ভান্ডার। আমদানিকারকের পক্ষে ডিমের চালানটি খালাসের জন্য কাস্টমস হাউসে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট রাতুল ইন্টারন্যাশনাল।
ঠিকানা/এনআই