সারাদেশের বিচারকদের জন্য সুদমুক্ত ঋণ এবং গাড়ি সেবা নগদায়ন নীতিমালা জারি করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। অর্থ মন্ত্রণালয়ে এই বিষয়ে চিঠি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
২ ডিসেম্বর (সোমবার) সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, বিষয়টি নিয়ে প্রধান বিচারপতির নির্দেশনা সংক্রান্ত চিঠি ১ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্ট থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, গত ২১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি এবং সারাদেশের বিচারকদের প্রতি অভিভাষণ প্রদান করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
‘অভিভাষণ অনুষ্ঠানে প্রধান বিচারপতি বিচার বিভাগ সংস্কারের লক্ষ্যে একটি রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। সেখানে তিনি বলেন, অধস্তন আদালতে কর্মরত বিচারকদের প্রজাতন্ত্রের অন্যান্য কর্মকর্তাদের তুলনায় যথাযথ মর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত পর্যাপ্ত গাড়ি বরাদ্দ প্রদান করা হয় না, তা এক ধরণের বৈষম্য।'
সুপ্রিম কোর্টের পাঠানো চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, বর্তমানে অতিরিক্ত জেলা জজ পদমর্যাদার নিম্নে কোনও বিচারকের জন্য পৃথক গাড়ি নেই। এমনকি ওই পদের সকল বিচারকদের জন্য গাড়ি বরাদ্দ নেই। উপজেলা পর্যায়ে অবস্থিত চৌকি আদালতের বিচারকদের অবস্থা আরও শোচনীয়। তাদের সরকারি বাহন, বাসস্থান, নিরাপত্তা-কোনোটিই নেই। তাই বিচারকদের জন্য সুদমুক্ত ঋণ এবং গাড়ি সেবা নগদায়ন নীতিমালা জারি করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য প্রধান বিচারপতি নির্দেশনা প্রদান করেছেন।
ঠিকানা/এসআর
২ ডিসেম্বর (সোমবার) সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, বিষয়টি নিয়ে প্রধান বিচারপতির নির্দেশনা সংক্রান্ত চিঠি ১ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্ট থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, গত ২১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি এবং সারাদেশের বিচারকদের প্রতি অভিভাষণ প্রদান করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
‘অভিভাষণ অনুষ্ঠানে প্রধান বিচারপতি বিচার বিভাগ সংস্কারের লক্ষ্যে একটি রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। সেখানে তিনি বলেন, অধস্তন আদালতে কর্মরত বিচারকদের প্রজাতন্ত্রের অন্যান্য কর্মকর্তাদের তুলনায় যথাযথ মর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত পর্যাপ্ত গাড়ি বরাদ্দ প্রদান করা হয় না, তা এক ধরণের বৈষম্য।'
সুপ্রিম কোর্টের পাঠানো চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, বর্তমানে অতিরিক্ত জেলা জজ পদমর্যাদার নিম্নে কোনও বিচারকের জন্য পৃথক গাড়ি নেই। এমনকি ওই পদের সকল বিচারকদের জন্য গাড়ি বরাদ্দ নেই। উপজেলা পর্যায়ে অবস্থিত চৌকি আদালতের বিচারকদের অবস্থা আরও শোচনীয়। তাদের সরকারি বাহন, বাসস্থান, নিরাপত্তা-কোনোটিই নেই। তাই বিচারকদের জন্য সুদমুক্ত ঋণ এবং গাড়ি সেবা নগদায়ন নীতিমালা জারি করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য প্রধান বিচারপতি নির্দেশনা প্রদান করেছেন।
ঠিকানা/এসআর