ভারত সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করেছে মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্কের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান এক্স। অবৈধভাবে সেন্সরশিপ ক্ষমতা বাড়ানো ও কনটেন্ট সরানোর অভিযোগে এ মামলা করা হয়। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটকের হাইকোর্টে এই মামলা করা হয়েছে।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়, কনটেন্ট সরানোর নির্দেশ নিয়ে এক্স ও মোদি সরকারের মধ্যে চলমান আইনি বিরোধের মধ্যে এই মামলা। অভিযোগটি এমন সময় করা হয়েছে, যখন ভারতে মাস্কের স্টারলিংক ও টেসলার ব্যবসা সম্প্রসারণের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে।
বার্তা সংস্থাটি জানিয়েছে, এই সপ্তাহের শুরুতে দক্ষিণ কর্ণাটক রাজ্যের হাইকোর্টের একজন বিচারক এই মামলার সংক্ষিপ্ত শুনানি করেছিলেন তবে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি। আগামী ২৭ মার্চ এর শুনানি হবে।
অনলাইন কনটেন্ট সরানোর আদেশ কার্যকরে সরকারি কর্মকর্তাদের ক্ষমতা প্রদান করেছে নয়াদিল্লি। দায়ের করা মামলায় এক্স যুক্তি দেখিয়েছে, ভারত তার তথ্যপ্রযুক্তি আইনের (আইটি অ্যাক্ট) অপব্যাখ্যা করেছে। বিশেষ করে, আইনের ৭৯(৩)(বি) ধারা যেভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে, তা সুপ্রিম কোর্টের একটি রায়কে লঙ্ঘন করছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশকেও ব্যাহত করছে বলে অভিযোগ এক্সের। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, সরকার নিজেই নিজের আইন ভাঙছে। কারণ, তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৬৯–এ ধারায় যে কাঠামোগত আইনি সুবিধা অনলাইন পরিষেবা প্রদানকারীদের দেওয়া হয়েছে, তা ভঙ্গ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে মন্তব্যের জন্য রয়টার্সের অনুরোধে সাড়া দেয়নি ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ঠিকানা/এনআই
রয়টার্সের খবরে বলা হয়, কনটেন্ট সরানোর নির্দেশ নিয়ে এক্স ও মোদি সরকারের মধ্যে চলমান আইনি বিরোধের মধ্যে এই মামলা। অভিযোগটি এমন সময় করা হয়েছে, যখন ভারতে মাস্কের স্টারলিংক ও টেসলার ব্যবসা সম্প্রসারণের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে।
বার্তা সংস্থাটি জানিয়েছে, এই সপ্তাহের শুরুতে দক্ষিণ কর্ণাটক রাজ্যের হাইকোর্টের একজন বিচারক এই মামলার সংক্ষিপ্ত শুনানি করেছিলেন তবে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি। আগামী ২৭ মার্চ এর শুনানি হবে।
অনলাইন কনটেন্ট সরানোর আদেশ কার্যকরে সরকারি কর্মকর্তাদের ক্ষমতা প্রদান করেছে নয়াদিল্লি। দায়ের করা মামলায় এক্স যুক্তি দেখিয়েছে, ভারত তার তথ্যপ্রযুক্তি আইনের (আইটি অ্যাক্ট) অপব্যাখ্যা করেছে। বিশেষ করে, আইনের ৭৯(৩)(বি) ধারা যেভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে, তা সুপ্রিম কোর্টের একটি রায়কে লঙ্ঘন করছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশকেও ব্যাহত করছে বলে অভিযোগ এক্সের। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, সরকার নিজেই নিজের আইন ভাঙছে। কারণ, তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৬৯–এ ধারায় যে কাঠামোগত আইনি সুবিধা অনলাইন পরিষেবা প্রদানকারীদের দেওয়া হয়েছে, তা ভঙ্গ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে মন্তব্যের জন্য রয়টার্সের অনুরোধে সাড়া দেয়নি ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ঠিকানা/এনআই