
সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, ‘ছাত্রনেতারা আগ্রহ নিয়ে সেনাপ্রধানের সঙ্গে মিটিং করতে গিয়েছিলেন। সেনাপ্রধান তাদের ডাকেননি। সেনাপ্রধানকে নতুন করে বিতর্কিত করা, সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়া এবং সেনাবাহিনীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব তৈরি করা নিঃসন্দেহে উদ্দেশ্য প্রণোদিত। এর পেছনে কোনো দুরভিসন্ধি রয়েছে। কারা এসবের পেছনে কলকাঠি নাড়ছে তা উন্মোচন হওয়া প্রয়োজন।’
আজ ২৪ মার্চ (সোমবার) বরিশাল প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে গণঅধিকার পরিষদের জেলা ও মহানগর শাখার কর্মীসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সাবেক ডাকসু ভিপি নুর বলেন, নাগরিক পার্টির সারজিস ও হাসনাতের বক্তব্য চরম উৎকণ্ঠা সৃষ্টি করেছে। হাসনাত বলেছেন, সেনাবাহিনী আওয়ামী লীগকে রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ নামে পুনর্বাসন করতে চায়। আবার সারজিস বলছেন, সেনাপ্রধান তা বলেননি। আমাদের মনে হচ্ছে দুজনের একজন মিথ্যা বলছেন। নাগরিক পার্টিরই উচিত বিষয়টি তদন্ত করে আসল ঘটনা উন্মোচন করা।’
নুর বলেন, ‘সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার প্রশ্নই উঠে না। সেনাবাহিনী শুরু থেকেই সাধারণ মানুষের সঙ্গে ছিল। সেনাপ্রধান শেখ হাসিনার আত্মীয় হওয়া সত্ত্বেও ৪ আগস্ট হাসিনাকে বলেছিল ক্ষমতা ছাড়তে হবে। যেখানে পুলিশ-প্রশাসন আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে সেখানে সেনাবাহিনী নিরলস কাজ করে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। তাই সেনাবাহিনীকে নিয়ে এমন মন্তব্য কোনো ভাবেই কাম্য নয়।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের জেলা সভাপতি শামিম রেজা, সাধারণ সম্পাদক এইচএম হাসান, মহানগর সভাপতি গোলাম কিবরিয়া, সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন তালুকদার প্রমুখ।
ঠিকানা/এএস
আজ ২৪ মার্চ (সোমবার) বরিশাল প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে গণঅধিকার পরিষদের জেলা ও মহানগর শাখার কর্মীসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সাবেক ডাকসু ভিপি নুর বলেন, নাগরিক পার্টির সারজিস ও হাসনাতের বক্তব্য চরম উৎকণ্ঠা সৃষ্টি করেছে। হাসনাত বলেছেন, সেনাবাহিনী আওয়ামী লীগকে রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ নামে পুনর্বাসন করতে চায়। আবার সারজিস বলছেন, সেনাপ্রধান তা বলেননি। আমাদের মনে হচ্ছে দুজনের একজন মিথ্যা বলছেন। নাগরিক পার্টিরই উচিত বিষয়টি তদন্ত করে আসল ঘটনা উন্মোচন করা।’
নুর বলেন, ‘সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার প্রশ্নই উঠে না। সেনাবাহিনী শুরু থেকেই সাধারণ মানুষের সঙ্গে ছিল। সেনাপ্রধান শেখ হাসিনার আত্মীয় হওয়া সত্ত্বেও ৪ আগস্ট হাসিনাকে বলেছিল ক্ষমতা ছাড়তে হবে। যেখানে পুলিশ-প্রশাসন আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে সেখানে সেনাবাহিনী নিরলস কাজ করে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। তাই সেনাবাহিনীকে নিয়ে এমন মন্তব্য কোনো ভাবেই কাম্য নয়।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের জেলা সভাপতি শামিম রেজা, সাধারণ সম্পাদক এইচএম হাসান, মহানগর সভাপতি গোলাম কিবরিয়া, সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন তালুকদার প্রমুখ।
ঠিকানা/এএস