নিউইয়র্ক মহানগর উত্তর বিএনপি আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী ও মতবিনিময় সভায় অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী বলেছেন, শেখ মুজিব স্বাধীনতা চাননি। তিনি চেয়েছিলেন পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী হতে। সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক বিরোধীদলের চিফ হুইপ জয়নাল আবদিন ফারুক বলেছেন, যারা বলেন নির্বাচন নির্বাচন করে বিএনপির থুথু বের হয়ে যায়, তাদেরকেও আমরা চিনি। সাড়ে ১০ মাসে একজন এপিএস ৩শ কোটি টাকার মালিক হয়। অনেক কিছু জানি, তবে বলবো না।
গত ৭ জুন শনিবার সন্ধ্যায় ব্রঙ্কসের আল আকসা চাইনিজ রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত এই সভা নিউইয়র্ক মহানগর উত্তরের সভাপতি ও বিশিষ্ট লেখক আহবাব চৌধুরী খোকনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ফয়েজ চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী।
প্রধান অতিথি তার ভাষণে বলেন, শেখ মুজিব বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাননি, পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ দেশ ও গণতন্ত্রের জন্য মায়া-কান্না দেখালেও মূলত তারাই দেশের বারোটা বাজিয়েছে। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে গনতন্ত্র হত্যা করে এক দলীয় শাসন কায়েম করেছিলো।সংবাদপত্রের স্বাধীনতা লুন্ঠন করেছেন। ৫টা খবরের কাগজ রেখে সব বন্ধ করে দিয়েছেন।
গেস্ট অব অনার হিসাবে বক্তব্য দেওয়ার সময় জয়নাল আবদিন ফারুক আরো বলেন, প্রফেসর ড. ইউনূসের প্রতি বিএনপির সমর্থন ছিল এবং সমর্থন এখনো প্রত্যাহার করা হয়নি। বিভিন্ন বিতর্কিত বিষয় হচ্ছে বলেই নির্বাচন বিলম্বিত করা ঠিক হবে না।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে একজন নন্দিত ব্যক্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, আপনি যেনো নিন্দিত না হোন, সেই সুনাম রক্ষার লক্ষ্যেই ডিসেম্বরে নির্বাচন দিন।
একসময় শেখ মুজিবের দল করতেন, ছাত্রলীগ করতেন, তখন কেউ অন্য দল করতো না উল্লেখ করে ফারুক বলেন, ১৯৭৩ সালে তিনি আওয়ামী লীগের নমিনেশন চেয়েছিলেন। কিন্তু তাকে না দিয়ে বঙ্গবন্ধু শ্রমিক নেতা আব্দুর রহমানের নাম বলেন। সেই থেকেই তিনি আওয়ামী লীগ থেকে বের হয়েছিলেন, এখনো আওয়ামী লীগের নাম নেননি।
সাবেক বিরোধী দলের চিফ হুইপ ফারুক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে পৃথিবীর ইতিহাসে একজন ‘ঘৃণিত’ ব্যক্তি উল্লেখ করে বলেন, তিনি নিজ হাতে গণতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যা করেছেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা লুণ্ঠন করেছেন। ৫টা খবরের কাগজ রেখে সব বন্ধ করে দিয়েছিলেন।
উপস্থিত বিএনপির নেতা কর্মীদের হতাশ না হওয়ার আহবান জানিয়ে জয়নুল আবেদিন ফারুক বলেন, এটা সাময়িক। দলকে মহাসাগরের সাথে তুলনা করে তিনি বলেন, বিএনপিকে যত নির্যাতন করা হয় বিএনপি ততই শক্তিশালী হয়।
অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন। প্রধান বক্তা হিসেবে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেন বিএনপি কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খোকন। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল এবং সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসিম ভূঁইয়া।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সিনিয়ার সহ সভাপতি কাজী আমিনুল ইসলাম স্বপন, সিনিয়ার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার জাহিদ, শ্রমিকদল কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মুক্তিযোদ্ধা সুরুজ্জামান, বিএনপি নেতা জাফর তালুকদার, এজিএম জাহাঙ্গীর হাসাইন, আব্দুর রহিম, শরিফুল খালিশদার, মানিক আহমদ, সোহেব আহমদ, সেবুল খান মাহবুব, বিলাল চৌধুরী, সুলতান আহমদ, মোহাম্মদ আলী রাজা, অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান সাবু, শেখ আক্তার হোসেন নানু, সুলতান মাহমুদ সিদ্দিকি,আশরাফ চৌধুরী জামি, জিল্লুর রহমান খান, সাম্মুন আহমদ, মাহবুব চৌধুরী ব্রঙ্কস ( পূর্ব) আহবায়ক লিয়াকত আলী, ব্রঙ্কস (পশ্চিম) আহ্বায়ক আনোয়ারুল আলম ভূইয়া, ব্রঙ্কস (পশ্চিম) সদস্য সচিব দুলাল রহমান, ম্যানহাটন ব্যুরো সদস্য সচিব জিয়াউল আহমদ জামিল, মাহবুব চৌধুরী প্রমুখ। মতবিনিময় সভায় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
গত ৭ জুন শনিবার সন্ধ্যায় ব্রঙ্কসের আল আকসা চাইনিজ রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত এই সভা নিউইয়র্ক মহানগর উত্তরের সভাপতি ও বিশিষ্ট লেখক আহবাব চৌধুরী খোকনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ফয়েজ চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী।
প্রধান অতিথি তার ভাষণে বলেন, শেখ মুজিব বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাননি, পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ দেশ ও গণতন্ত্রের জন্য মায়া-কান্না দেখালেও মূলত তারাই দেশের বারোটা বাজিয়েছে। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে গনতন্ত্র হত্যা করে এক দলীয় শাসন কায়েম করেছিলো।সংবাদপত্রের স্বাধীনতা লুন্ঠন করেছেন। ৫টা খবরের কাগজ রেখে সব বন্ধ করে দিয়েছেন।
গেস্ট অব অনার হিসাবে বক্তব্য দেওয়ার সময় জয়নাল আবদিন ফারুক আরো বলেন, প্রফেসর ড. ইউনূসের প্রতি বিএনপির সমর্থন ছিল এবং সমর্থন এখনো প্রত্যাহার করা হয়নি। বিভিন্ন বিতর্কিত বিষয় হচ্ছে বলেই নির্বাচন বিলম্বিত করা ঠিক হবে না।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে একজন নন্দিত ব্যক্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, আপনি যেনো নিন্দিত না হোন, সেই সুনাম রক্ষার লক্ষ্যেই ডিসেম্বরে নির্বাচন দিন।
একসময় শেখ মুজিবের দল করতেন, ছাত্রলীগ করতেন, তখন কেউ অন্য দল করতো না উল্লেখ করে ফারুক বলেন, ১৯৭৩ সালে তিনি আওয়ামী লীগের নমিনেশন চেয়েছিলেন। কিন্তু তাকে না দিয়ে বঙ্গবন্ধু শ্রমিক নেতা আব্দুর রহমানের নাম বলেন। সেই থেকেই তিনি আওয়ামী লীগ থেকে বের হয়েছিলেন, এখনো আওয়ামী লীগের নাম নেননি।
সাবেক বিরোধী দলের চিফ হুইপ ফারুক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে পৃথিবীর ইতিহাসে একজন ‘ঘৃণিত’ ব্যক্তি উল্লেখ করে বলেন, তিনি নিজ হাতে গণতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যা করেছেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা লুণ্ঠন করেছেন। ৫টা খবরের কাগজ রেখে সব বন্ধ করে দিয়েছিলেন।
উপস্থিত বিএনপির নেতা কর্মীদের হতাশ না হওয়ার আহবান জানিয়ে জয়নুল আবেদিন ফারুক বলেন, এটা সাময়িক। দলকে মহাসাগরের সাথে তুলনা করে তিনি বলেন, বিএনপিকে যত নির্যাতন করা হয় বিএনপি ততই শক্তিশালী হয়।
অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন। প্রধান বক্তা হিসেবে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেন বিএনপি কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খোকন। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল এবং সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসিম ভূঁইয়া।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সিনিয়ার সহ সভাপতি কাজী আমিনুল ইসলাম স্বপন, সিনিয়ার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার জাহিদ, শ্রমিকদল কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মুক্তিযোদ্ধা সুরুজ্জামান, বিএনপি নেতা জাফর তালুকদার, এজিএম জাহাঙ্গীর হাসাইন, আব্দুর রহিম, শরিফুল খালিশদার, মানিক আহমদ, সোহেব আহমদ, সেবুল খান মাহবুব, বিলাল চৌধুরী, সুলতান আহমদ, মোহাম্মদ আলী রাজা, অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান সাবু, শেখ আক্তার হোসেন নানু, সুলতান মাহমুদ সিদ্দিকি,আশরাফ চৌধুরী জামি, জিল্লুর রহমান খান, সাম্মুন আহমদ, মাহবুব চৌধুরী ব্রঙ্কস ( পূর্ব) আহবায়ক লিয়াকত আলী, ব্রঙ্কস (পশ্চিম) আহ্বায়ক আনোয়ারুল আলম ভূইয়া, ব্রঙ্কস (পশ্চিম) সদস্য সচিব দুলাল রহমান, ম্যানহাটন ব্যুরো সদস্য সচিব জিয়াউল আহমদ জামিল, মাহবুব চৌধুরী প্রমুখ। মতবিনিময় সভায় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।