
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে সর্বশেষ গত এক দিনে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছরে এক দিনে মৃত্যুর এই সংখ্যা সর্বোচ্চ।
শুক্রবার (১৩ জুন) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সরকারের তথ্য বলছে, শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১৫৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তাদের মধ্যে রাজধানীর সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে আটজন, রাজধানীর বেসরকারি হাসপাতালে পাঁচজন, ঢাকা বিভাগে আটজন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৯ জন, খুলনা বিভাগে তিনজন, বরিশাল বিভাগে ১২৪ জন এবং সিলেট বিভাগে একজন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
বিভাগ হিসাবে সবচেয়ে বেশি রোগী বরিশালে। বিভাগটির বরগুনায় ৬৭ জন, বরিশালে ৩৫ জন, পিরোজপুরে সাতজন ও ঝালকাঠিতে ছয়জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
সর্বশেষ মারা যাওয়া পাঁচজনের একজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও অন্য চারজন বরিশাল বিভাগে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল।
পরিসংখ্যান বলছে, চলতি বছরের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত ৫ হাজার ৫৭০ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। যাদের মধ্যে ২৮ জনের মৃত্যু হয়। মোট আক্রান্তদের ৪১ শতাংশ নারী ও ৫৯ শতাংশ পুরুষ। আর মারা যাওয়া রোগীদের ৪৬ শতাংশ নারী ও ৫৪ শতাংশ পুরুষ। গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। এ বছর ছাড়পত্র পেয়েছে ৫ হাজার ১১ জন।
ঠিকানা/এনআই
শুক্রবার (১৩ জুন) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সরকারের তথ্য বলছে, শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১৫৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তাদের মধ্যে রাজধানীর সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে আটজন, রাজধানীর বেসরকারি হাসপাতালে পাঁচজন, ঢাকা বিভাগে আটজন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৯ জন, খুলনা বিভাগে তিনজন, বরিশাল বিভাগে ১২৪ জন এবং সিলেট বিভাগে একজন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
বিভাগ হিসাবে সবচেয়ে বেশি রোগী বরিশালে। বিভাগটির বরগুনায় ৬৭ জন, বরিশালে ৩৫ জন, পিরোজপুরে সাতজন ও ঝালকাঠিতে ছয়জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
সর্বশেষ মারা যাওয়া পাঁচজনের একজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও অন্য চারজন বরিশাল বিভাগে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল।
পরিসংখ্যান বলছে, চলতি বছরের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত ৫ হাজার ৫৭০ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। যাদের মধ্যে ২৮ জনের মৃত্যু হয়। মোট আক্রান্তদের ৪১ শতাংশ নারী ও ৫৯ শতাংশ পুরুষ। আর মারা যাওয়া রোগীদের ৪৬ শতাংশ নারী ও ৫৪ শতাংশ পুরুষ। গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। এ বছর ছাড়পত্র পেয়েছে ৫ হাজার ১১ জন।
ঠিকানা/এনআই