
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু আর নেই। রোববার (১৫ জুন) বিকেল পাঁচটার দিকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
গণফোরামের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, মোস্তফা মোহসীন মন্টু দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুস সংক্রমণে ভুগছিলেন। দুই মাস ধরে তিনি চিকিৎসার জন্য একাধিকবার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
গণফোরাম সভাপতির মৃত্যুতে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
মোস্তফা মোহসীন মন্টু মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। ছাত্ররাজনীতি শেষে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। প্রথমে যুবলীগের চেয়ারম্যান হন। পরে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
১৯৯২ সালে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পরে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরামে যোগ দেন। পরে দলটির সাধারণ সম্পাদক হন। সর্বশেষ সম্মেলনে দলের সভাপতি নির্বাচিত হন মন্টু। ১৯৮৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ঢাকা-৩ আসন থেকে এমপি হয়েছিলেন মোস্তফা মোহসীন মন্টু। ১৯৯১ সালে দলীয় মনোনয়ন পেয়েও পরাজিত হন।
ঠিকানা/এনআই
গণফোরামের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, মোস্তফা মোহসীন মন্টু দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুস সংক্রমণে ভুগছিলেন। দুই মাস ধরে তিনি চিকিৎসার জন্য একাধিকবার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
গণফোরাম সভাপতির মৃত্যুতে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
মোস্তফা মোহসীন মন্টু মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। ছাত্ররাজনীতি শেষে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। প্রথমে যুবলীগের চেয়ারম্যান হন। পরে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
১৯৯২ সালে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পরে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরামে যোগ দেন। পরে দলটির সাধারণ সম্পাদক হন। সর্বশেষ সম্মেলনে দলের সভাপতি নির্বাচিত হন মন্টু। ১৯৮৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ঢাকা-৩ আসন থেকে এমপি হয়েছিলেন মোস্তফা মোহসীন মন্টু। ১৯৯১ সালে দলীয় মনোনয়ন পেয়েও পরাজিত হন।
ঠিকানা/এনআই