রুহিন হোসেন। বয়সে তরুণ হলেও যুক্তরাষ্ট্রে সফল ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা। উত্তর আমেরিকায় প্রথম বাংলাদেশি মালিকানাধীন টেলিকম ও মানি ট্রান্সফার কোম্পানি ‘রিভার’-এর কো-ফাউন্ডার ও সিইও তিনি। উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী পরিচয়ের বাইরে রুহিন যে একজন সঙ্গীতশিল্পী, তা অনেকেরই জানা ছিল না। গত ১৫ জুন শুক্রবার নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত প্রীতম ও প্রতীক হাসানের লাইভ কনসার্টে রুহিন সারপ্রাইজ দিলেন মিলনায়তন ভর্তি দর্শকদের।
এদিন প্রীতম ও প্রতীক হাসানের অনুরোধে লাগোয়ার্ডিয়া পারফরমিং আর্ট সেন্টারের সুবিশাল মঞ্চে জনপ্রিয় দুই শিল্পীর সঙ্গে রুহিন হোসেন পরিবেশন করেন - ‘আইজ আমার গালফ্রেন্ডের বিয়া’ গানটি। গান শুনে দর্শকরা হাততালি ও হর্ষধ্বনি দিয়ে অভিনন্দন জানান রুহিনকে।
ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীত চর্চা করতেন। শিখেছেন রবীন্দ্র-নজরুল সঙ্গীত। ২০১১ সালে নটরডেম কলেজের ছাত্র থাকা অবস্থায় কয়েকজন সহপাঠিকে নিয়ে গড়ে তোলেন নতুন প্রজন্মের ব্যান্ড দল ‘ওজেন’। বিশ্বখ্যাত তারকা শিল্পীদের ইংরেজি জনপ্রিয় গান করতো দলটি। রুহিন হোসেন মুল ভোকাল ছিলেন সেই ব্যান্ড দলের। সেসময় বেশ জনপ্রিয়তা পায় ‘ওজেন’।
২০১২ সালে উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে আসেন রুহিন হোসেন। পড়াশোনার চাপে ‘ওজেন’ নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। কিন্তু সঙ্গীতচর্চা অব্যাহত রাখেন তিনি। সময় পেলে হাতে তুলে নেন গিটার। পারিবারিক নানান অনুষ্ঠানে তার গানের বেশ কদর রয়েছে স্বজনদের কাছে। সব ধরনের গান গাইতে পারেন রুহিন। তবে ব্যান্ডের গানে স্বাচ্ছন্দবোধ করেন তিনি।
জমকালো আয়োজনে বড় একটি কনসার্টে গান পরিবেশন করতে পেরে উচ্ছ্বসিত রুহিন হোসেন বলেন, হঠাৎ এভাবে মঞ্চে প্রীতম হাসান তাকে গান গাইতে ডাকবেন, ভাবিনি। বেশ ভালোই লেগেছে। আমি নিজেই সারপ্রাইজ হয়েছি। আরো ভালো লেগেছে দুজন জনপ্রিয় শিল্পীর সঙ্গে গাইতে পেরে। প্রীতম-প্রতীকের কনসার্টের স্পন্সর হিসাবে থাকতে পেরে ‘রিভার’ গর্বিত, বলেন রুহিন।
উল্লেখ্য, প্রীতম ও প্রতীকের কনসার্টের ডায়মন্ড স্পন্সর ছিল রুহিন হোসেনের প্রতিষ্ঠান ‘রিভার’। অনুষ্ঠানে তার প্রতিষ্ঠানকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়। রিভার-এর আরেক কো-ফাউন্ডার ইয়াসির আরাফাতকে সঙ্গে নিয়ে সম্মাননা গ্রহণ করেন তিনি। তাদের হাতে স্মারক তুলে দেন প্রীতম হাসান। একই অনুষ্ঠানের টাইটেল স্পন্সর ছিল বহির্বিশ্বে সর্বাধিক জনপ্রিয় পত্রিকা ‘ঠিকানা’। অনুষ্ঠানে ঠিকানাকেও সম্মাননা প্রদান করা হয়। ঠিকানা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান ও সিওও মুশরাত শাহীন অনুভার হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন প্রীতম হাসান।
উল্লেখ্য, মুশরাত শাহীন অনুভা রুহিন হোসেনের সহধর্মিনী এবং রিভার-এর কো-ফাউন্ডার। তিনিও সঙ্গীতপ্রেমী এবং ভালো গান করেন।
ভিডিও: https://youtu.be/q98P89r3DxQ
এদিন প্রীতম ও প্রতীক হাসানের অনুরোধে লাগোয়ার্ডিয়া পারফরমিং আর্ট সেন্টারের সুবিশাল মঞ্চে জনপ্রিয় দুই শিল্পীর সঙ্গে রুহিন হোসেন পরিবেশন করেন - ‘আইজ আমার গালফ্রেন্ডের বিয়া’ গানটি। গান শুনে দর্শকরা হাততালি ও হর্ষধ্বনি দিয়ে অভিনন্দন জানান রুহিনকে।
ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীত চর্চা করতেন। শিখেছেন রবীন্দ্র-নজরুল সঙ্গীত। ২০১১ সালে নটরডেম কলেজের ছাত্র থাকা অবস্থায় কয়েকজন সহপাঠিকে নিয়ে গড়ে তোলেন নতুন প্রজন্মের ব্যান্ড দল ‘ওজেন’। বিশ্বখ্যাত তারকা শিল্পীদের ইংরেজি জনপ্রিয় গান করতো দলটি। রুহিন হোসেন মুল ভোকাল ছিলেন সেই ব্যান্ড দলের। সেসময় বেশ জনপ্রিয়তা পায় ‘ওজেন’।
২০১২ সালে উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে আসেন রুহিন হোসেন। পড়াশোনার চাপে ‘ওজেন’ নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। কিন্তু সঙ্গীতচর্চা অব্যাহত রাখেন তিনি। সময় পেলে হাতে তুলে নেন গিটার। পারিবারিক নানান অনুষ্ঠানে তার গানের বেশ কদর রয়েছে স্বজনদের কাছে। সব ধরনের গান গাইতে পারেন রুহিন। তবে ব্যান্ডের গানে স্বাচ্ছন্দবোধ করেন তিনি।
জমকালো আয়োজনে বড় একটি কনসার্টে গান পরিবেশন করতে পেরে উচ্ছ্বসিত রুহিন হোসেন বলেন, হঠাৎ এভাবে মঞ্চে প্রীতম হাসান তাকে গান গাইতে ডাকবেন, ভাবিনি। বেশ ভালোই লেগেছে। আমি নিজেই সারপ্রাইজ হয়েছি। আরো ভালো লেগেছে দুজন জনপ্রিয় শিল্পীর সঙ্গে গাইতে পেরে। প্রীতম-প্রতীকের কনসার্টের স্পন্সর হিসাবে থাকতে পেরে ‘রিভার’ গর্বিত, বলেন রুহিন।
উল্লেখ্য, প্রীতম ও প্রতীকের কনসার্টের ডায়মন্ড স্পন্সর ছিল রুহিন হোসেনের প্রতিষ্ঠান ‘রিভার’। অনুষ্ঠানে তার প্রতিষ্ঠানকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়। রিভার-এর আরেক কো-ফাউন্ডার ইয়াসির আরাফাতকে সঙ্গে নিয়ে সম্মাননা গ্রহণ করেন তিনি। তাদের হাতে স্মারক তুলে দেন প্রীতম হাসান। একই অনুষ্ঠানের টাইটেল স্পন্সর ছিল বহির্বিশ্বে সর্বাধিক জনপ্রিয় পত্রিকা ‘ঠিকানা’। অনুষ্ঠানে ঠিকানাকেও সম্মাননা প্রদান করা হয়। ঠিকানা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান ও সিওও মুশরাত শাহীন অনুভার হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন প্রীতম হাসান।
উল্লেখ্য, মুশরাত শাহীন অনুভা রুহিন হোসেনের সহধর্মিনী এবং রিভার-এর কো-ফাউন্ডার। তিনিও সঙ্গীতপ্রেমী এবং ভালো গান করেন।
ভিডিও: https://youtu.be/q98P89r3DxQ