নিউইর্ক সিটি ডেমোক্রেটিক প্রাইমারিতে মেয়র প্রার্থী জোহরান মামদানির পক্ষে বাংলাদেশিদের এক র্যালি গত ১৩ জুন শুক্রবার কুইন্সের জ্যামাইকায় অনুষ্ঠিত হয়। এদিন বিকালে জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের সামনে থেকে বের হওয়া র্যালিতে অংশ নিয়ে জোহরান মামদানি বাংলাদেশি আমেরিকানদের ভোট দেওয়ার উদাত্ত আহ্বান জানান।
সেখানে এক সমাবেশে জোহরান মামদানি বলেন, নিউইয়র্কে জীবনযাত্রার ব্যয় দিন দিন বাড়ছে। আমি এমন একটি শহর গড়তে চাই, যেখানে শ্রমজীবী ও অভিবাসী জনগণ তাদের ন্যায্য সুযোগ-সুবিধা এবং সম্মান নিয়ে বসবাস করতে পারবে।
তিনি আরও বলেন, আমি শুধু একটি রাজনৈতিক পদ চাই না, আমি চাই মানুষের পক্ষ থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ। আমার অভিজ্ঞতা, পারিবারিক পটভূমি এবং সামাজিক বাস্তবতা আমাকে এই দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত করেছে।
সমাবেশে অংশ নিয়ে বক্তব্য দেন মূলধারার রাজনীতিক গিয়াস আহমেদ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও আজকাল সম্পাদক শাহনেওয়াজ, জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের (জেএমসি) সভাপতি ডা. মাহমুদুর রহমান, জেএমসির সাধারণ সম্পাদক ও সমাবেশের প্রধান সমন্বয়কারী আফতাব মান্নান, যুগ্ম সম্পাদক ও সমন্বয়কারী ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার, জেএমসির সাবেক সভাপতি ডা. সিদ্দিকুর রহমান, হাজী শামসুল ইসলাম প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, জোহরান শুধু একজন প্রার্থী নন, তিনি আমাদের মতো মানুষের কণ্ঠস্বর। তার কথায় বাস্তবতা এবং আন্তরিকতা আছে।
সমাবেশ শেষে উপস্থিত সবাইকে আগামী ২৪ জুন অনুষ্ঠিতব্য ডেমোক্রেটিক প্রাইমারিতে অংশ নিয়ে জোহরান মামদানিকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
উল্লেখ্য, জোহরান কোয়ামে মামদানি নিউইয়র্ক স্টেট অ্যাসেম্বলির সদস্য ও ডেমোক্রেটিক সোশ্যালিস্ট। উগান্ডায় জন্মগ্রহণকারী এবং নিউইয়র্কে বেড়ে ওঠা জোহরান মামদানি দীর্ঘদিন ধরে শ্রমজীবী মানুষের স্বার্থে কাজ করে আসছেন। তার কর্মজীবনে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো- ট্যাক্সি ড্রাইভারদের সঙ্গে অনশনে অংশ নিয়ে পরিবর্তনশীল ঋণের বিরুদ্ধে লড়াই করে ৪৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি ঋণমুক্তির তহবিল সংগ্রহ করা এবং নিউইয়র্ক রাজ্য বাজেটে অতিরিক্ত সাবওয়ে পরিষেবা ও ভাড়ামুক্ত বাস পরীক্ষামূলক প্রকল্পে ১০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি বরাদ্দ নিশ্চিত করা।
একই সঙ্গে তিনি একটি প্রস্তাবিত দূষণকারী বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রতিরোধে রাজ্যজুড়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি ও সংগঠনের মাধ্যমে সফল প্রতিবাদ গড়ে তোলেন।
সেখানে এক সমাবেশে জোহরান মামদানি বলেন, নিউইয়র্কে জীবনযাত্রার ব্যয় দিন দিন বাড়ছে। আমি এমন একটি শহর গড়তে চাই, যেখানে শ্রমজীবী ও অভিবাসী জনগণ তাদের ন্যায্য সুযোগ-সুবিধা এবং সম্মান নিয়ে বসবাস করতে পারবে।
তিনি আরও বলেন, আমি শুধু একটি রাজনৈতিক পদ চাই না, আমি চাই মানুষের পক্ষ থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ। আমার অভিজ্ঞতা, পারিবারিক পটভূমি এবং সামাজিক বাস্তবতা আমাকে এই দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত করেছে।
সমাবেশে অংশ নিয়ে বক্তব্য দেন মূলধারার রাজনীতিক গিয়াস আহমেদ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও আজকাল সম্পাদক শাহনেওয়াজ, জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের (জেএমসি) সভাপতি ডা. মাহমুদুর রহমান, জেএমসির সাধারণ সম্পাদক ও সমাবেশের প্রধান সমন্বয়কারী আফতাব মান্নান, যুগ্ম সম্পাদক ও সমন্বয়কারী ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার, জেএমসির সাবেক সভাপতি ডা. সিদ্দিকুর রহমান, হাজী শামসুল ইসলাম প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, জোহরান শুধু একজন প্রার্থী নন, তিনি আমাদের মতো মানুষের কণ্ঠস্বর। তার কথায় বাস্তবতা এবং আন্তরিকতা আছে।
সমাবেশ শেষে উপস্থিত সবাইকে আগামী ২৪ জুন অনুষ্ঠিতব্য ডেমোক্রেটিক প্রাইমারিতে অংশ নিয়ে জোহরান মামদানিকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
উল্লেখ্য, জোহরান কোয়ামে মামদানি নিউইয়র্ক স্টেট অ্যাসেম্বলির সদস্য ও ডেমোক্রেটিক সোশ্যালিস্ট। উগান্ডায় জন্মগ্রহণকারী এবং নিউইয়র্কে বেড়ে ওঠা জোহরান মামদানি দীর্ঘদিন ধরে শ্রমজীবী মানুষের স্বার্থে কাজ করে আসছেন। তার কর্মজীবনে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো- ট্যাক্সি ড্রাইভারদের সঙ্গে অনশনে অংশ নিয়ে পরিবর্তনশীল ঋণের বিরুদ্ধে লড়াই করে ৪৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি ঋণমুক্তির তহবিল সংগ্রহ করা এবং নিউইয়র্ক রাজ্য বাজেটে অতিরিক্ত সাবওয়ে পরিষেবা ও ভাড়ামুক্ত বাস পরীক্ষামূলক প্রকল্পে ১০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি বরাদ্দ নিশ্চিত করা।
একই সঙ্গে তিনি একটি প্রস্তাবিত দূষণকারী বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রতিরোধে রাজ্যজুড়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি ও সংগঠনের মাধ্যমে সফল প্রতিবাদ গড়ে তোলেন।