
২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্ট মাসে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ।
তিনি জানান, গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজন করা হবে, আলোচনা সভা, রক্তদান, গ্রাফিতি অঙ্কন, পথনাটক, ফুটবল টুর্নামেন্ট, শিশু-অধিকার বিষয়ক অনুষ্ঠান, ডেঙ্গু ও করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রমসহ অন্তত ২২টি ভিন্নধর্মী আয়োজনের মাধ্যমে ‘জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থান’ স্মরণ করবে বিএনপি।
ঘোষিত কর্মসূচিগুলো হলো
১ জুলাই, চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে সব রাজনৈতিক দল, গণ-অভ্যুত্থানে নিহত ও আহত পরিবারের অংশগ্রহণে আলোচনা সভার আয়োজন করা হবে।
৩ জুলাই, দেশের জেলা পর্যায়ে ড্যাবের উদ্যোগে রক্তদান কর্মসূচি।
৫ জুলাই, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে ধানমন্ডি ক্লাব মাঠে ফুটবল টুর্নামেন্ট।
৯ জুলাই, ফারজানা পুতুল ও সানজিদা তুলির তত্ত্বাবধানে সেমিনার।
১১ জুলাই, জাসাসের উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
১২ জুলাই, ছাত্রদলের উদ্যোগে জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে নিহত ও আহত পরিবারের সঙ্গে তারেক রহমানের মতবিনিময় সভা।
১৫ জুলাই, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে ছাত্রদলের উদ্যোগে ‘প্রতিরোধে পরাজিত গণশত্রু’ শীর্ষক আলোচনা সভা এবং রংপুর ও চট্টগ্রামে যথাক্রমে শহীদ আবু সাঈদ ও শহীদ ওয়াসিমের স্মরণে কর্মসূচি।
১৮ জুলাই, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে মৌন মিছিল এবং ওলামা দলের দোয়া মাহফিল।
১৯ জুলাই, বসুন্ধরার আইসিসিবিতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আলোচনা সভা; জিয়া উদ্যানে এবং জেলা পর্যায়ে কৃষক দল ও আমরা বিএনপি পরিবারের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি; সম্মিলিত পেশাজীবী সংগঠনের আলোচনা সভা।
২২ জুলাই, মহিলা দলের কর্মসূচি।
২৩ জুলাই, শাহবাগে ‘জুলাইয়ে লাশের শাড়ি’ শীর্ষক প্রতীকী স্মৃতিস্তম্ভ প্রদর্শনী। দৃক গ্যালারিতে ফ্যাসিবাদ বিরোধী কার্টুন প্রদর্শনী।
২৬ জুলাই, মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে ‘রোড টু জুলাই’ শিরোনামে গ্রাফিতি অঙ্কন ও গণসংগীত পরিবেশন।
২৭ জুলাই, বিভাগীয় পর্যায়ে গ্রাফিতি অঙ্কন ও গণসংগীত পরিবেশন।
২৮ জুলাই, স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে ডেঙ্গু ও করোনা প্রতিরোধে পানি ও ডোবা পরিষ্কারের কর্মসূচি। ‘মায়ের ডাক’ ও ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উদ্যোগে ‘গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় শিশু’ শীর্ষক আলোচনা সভা।
৩১ জুলাই, আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় ও বিভাগীয় পর্যায়ে ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি।
২ আগস্ট, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে ‘পালাব না, কোথায় পালাব? শেখ হাসিনা পালায় না’ শীর্ষক পথ-নাটক। উত্তরা, রামপুরা, মিরপুর ও যাত্রাবাড়ীতে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ।
৩ আগস্ট, ছাত্রদলের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ছাত্র সমাবেশ।
৪ আগস্ট, যুবদলের উদ্যোগে কর্মসূচি।
৬ আগস্ট, বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্রীয়ভাবে বিজয় মিছিল।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী, ইমরান সালেহ প্রিন্স, স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না, সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, দপ্তরে সংযুক্ত বিএনপি নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুস সাত্তার পাটোয়ারী, মায়ের ডাক এর সমন্বয়কারী সানজিদা তুলি প্রমুখ।
ঠিকানা/এনআই
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ।
তিনি জানান, গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজন করা হবে, আলোচনা সভা, রক্তদান, গ্রাফিতি অঙ্কন, পথনাটক, ফুটবল টুর্নামেন্ট, শিশু-অধিকার বিষয়ক অনুষ্ঠান, ডেঙ্গু ও করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রমসহ অন্তত ২২টি ভিন্নধর্মী আয়োজনের মাধ্যমে ‘জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থান’ স্মরণ করবে বিএনপি।
ঘোষিত কর্মসূচিগুলো হলো
১ জুলাই, চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে সব রাজনৈতিক দল, গণ-অভ্যুত্থানে নিহত ও আহত পরিবারের অংশগ্রহণে আলোচনা সভার আয়োজন করা হবে।
৩ জুলাই, দেশের জেলা পর্যায়ে ড্যাবের উদ্যোগে রক্তদান কর্মসূচি।
৫ জুলাই, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে ধানমন্ডি ক্লাব মাঠে ফুটবল টুর্নামেন্ট।
৯ জুলাই, ফারজানা পুতুল ও সানজিদা তুলির তত্ত্বাবধানে সেমিনার।
১১ জুলাই, জাসাসের উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
১২ জুলাই, ছাত্রদলের উদ্যোগে জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে নিহত ও আহত পরিবারের সঙ্গে তারেক রহমানের মতবিনিময় সভা।
১৫ জুলাই, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে ছাত্রদলের উদ্যোগে ‘প্রতিরোধে পরাজিত গণশত্রু’ শীর্ষক আলোচনা সভা এবং রংপুর ও চট্টগ্রামে যথাক্রমে শহীদ আবু সাঈদ ও শহীদ ওয়াসিমের স্মরণে কর্মসূচি।
১৮ জুলাই, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে মৌন মিছিল এবং ওলামা দলের দোয়া মাহফিল।
১৯ জুলাই, বসুন্ধরার আইসিসিবিতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আলোচনা সভা; জিয়া উদ্যানে এবং জেলা পর্যায়ে কৃষক দল ও আমরা বিএনপি পরিবারের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি; সম্মিলিত পেশাজীবী সংগঠনের আলোচনা সভা।
২২ জুলাই, মহিলা দলের কর্মসূচি।
২৩ জুলাই, শাহবাগে ‘জুলাইয়ে লাশের শাড়ি’ শীর্ষক প্রতীকী স্মৃতিস্তম্ভ প্রদর্শনী। দৃক গ্যালারিতে ফ্যাসিবাদ বিরোধী কার্টুন প্রদর্শনী।
২৬ জুলাই, মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে ‘রোড টু জুলাই’ শিরোনামে গ্রাফিতি অঙ্কন ও গণসংগীত পরিবেশন।
২৭ জুলাই, বিভাগীয় পর্যায়ে গ্রাফিতি অঙ্কন ও গণসংগীত পরিবেশন।
২৮ জুলাই, স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে ডেঙ্গু ও করোনা প্রতিরোধে পানি ও ডোবা পরিষ্কারের কর্মসূচি। ‘মায়ের ডাক’ ও ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উদ্যোগে ‘গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় শিশু’ শীর্ষক আলোচনা সভা।
৩১ জুলাই, আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় ও বিভাগীয় পর্যায়ে ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি।
২ আগস্ট, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে ‘পালাব না, কোথায় পালাব? শেখ হাসিনা পালায় না’ শীর্ষক পথ-নাটক। উত্তরা, রামপুরা, মিরপুর ও যাত্রাবাড়ীতে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ।
৩ আগস্ট, ছাত্রদলের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ছাত্র সমাবেশ।
৪ আগস্ট, যুবদলের উদ্যোগে কর্মসূচি।
৬ আগস্ট, বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্রীয়ভাবে বিজয় মিছিল।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী, ইমরান সালেহ প্রিন্স, স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না, সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, দপ্তরে সংযুক্ত বিএনপি নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুস সাত্তার পাটোয়ারী, মায়ের ডাক এর সমন্বয়কারী সানজিদা তুলি প্রমুখ।
ঠিকানা/এনআই