
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, গাজায় ইসরায়েল ও ইরান-সমর্থিত হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি আগামী এক সপ্তাহের মধ্যেই হতে পারে বলে তিনি মনে করছেন।
হোয়াইট হাউজের ওভাল অফিসে শুক্রবার কঙ্গো-রুয়ান্ডা চুক্তি উদ্যাপনের এক অনুষ্ঠানে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডটিতে সংঘর্ষে ল্প্তি ইসরায়েল ও হামাসকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করাতে চেষ্টা করে যাওয়া কয়েকজনের সঙ্গে কথা হয়েছে জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, যুদ্ধবিরতি খুব শিগগিরই হবে বলে মনে হচ্ছে তার।
হামাস বলছে, তারা যুদ্ধ বন্ধের যে কোনো চুক্তির অধীনে বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিয়ে দিতে আগ্রহী। অন্যদিকে ইসরায়েল বলছে, যুদ্ধ তখনই থামবে যখন হামাস নিরস্ত্র ও বিলুপ্ত হয়ে যাবে। কিন্তু হামাস অস্ত্র সমর্পণে রাজি নয়।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার পর দুইপক্ষের মধ্যে যু্দ্ধ বেধে যায়। সেদিনের হামলায় ইসরায়েলের ভেতর প্রায় এক হাজার ২০০ লোকের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি তেল আবিবের। একইদিন হামাসের হাতে আড়াইশ জন জিম্মিও হয়।
এরপর থেকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর লাগাতার হামলায় ৫৬ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ভূখণ্ডটির প্রায় সবাই বাস্তুচ্যুত হয়েছে, সৃষ্টি করেছে ভয়াবহ খাদ্য সঙ্কটের।
ইরানে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের হামলা এবং তার পরবর্তী যুদ্ধবিরতি গাজা সংঘাত নিরসনে সব পক্ষের আগ্রহ জোরদার করেছে বলেই মনে হচ্ছে। ১২ দিনের সংঘাতের পর গত সপ্তাহে ইরান-ইসরায়েল মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে।
“আমার মনে হয় শিগগিরই যুদ্ধবিরতি হতে যাচ্ছে। এটার সঙ্গে জড়িত কয়েকজনের সঙ্গে মাত্রই কথা হল। আগামী সপ্তাহের মধ্যেই একটি যুদ্ধবিরতি পেতে যাচ্ছি বলে আমরা মনে করছি,” বলেছেন ট্রাম্প।
কাদের সঙ্গে কথা হয়েছে তা বলেননি তিনি। ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের সময় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে তার যে প্রায় প্রতিদিনই কথা হতো তা তিনি আগে সাংবাদিকদের বলেছিলেন।
মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের কার্যালয় এ নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি। তারা বলেছে, ট্রাম্পের মন্তব্যের বাইরে বলার মতো কোনো তথ্য তাদের কাছে নেই।
জানুয়ারিতে ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার আগে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে একটি শান্তি চুক্তি করতে পেরেছিল, সেই চুক্তির সময়ও উইটকফ বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সহযোগিতা করেছিলেন। যদিও শেষ পর্যন্ত সেই চুক্তিটি বেশিদিন টেকেনি।
সম্ভাব্য শান্তি চুক্তি নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্যের বিষয়ে রয়টার্স ওয়াশিংটনের ইসরায়েলি দূতাবাসে যোগাযোগ করলেও তাৎক্ষণিকভাবে তারা কিছু বলেনি।
ঠিকানা/এসআর
হোয়াইট হাউজের ওভাল অফিসে শুক্রবার কঙ্গো-রুয়ান্ডা চুক্তি উদ্যাপনের এক অনুষ্ঠানে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডটিতে সংঘর্ষে ল্প্তি ইসরায়েল ও হামাসকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করাতে চেষ্টা করে যাওয়া কয়েকজনের সঙ্গে কথা হয়েছে জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, যুদ্ধবিরতি খুব শিগগিরই হবে বলে মনে হচ্ছে তার।
হামাস বলছে, তারা যুদ্ধ বন্ধের যে কোনো চুক্তির অধীনে বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিয়ে দিতে আগ্রহী। অন্যদিকে ইসরায়েল বলছে, যুদ্ধ তখনই থামবে যখন হামাস নিরস্ত্র ও বিলুপ্ত হয়ে যাবে। কিন্তু হামাস অস্ত্র সমর্পণে রাজি নয়।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার পর দুইপক্ষের মধ্যে যু্দ্ধ বেধে যায়। সেদিনের হামলায় ইসরায়েলের ভেতর প্রায় এক হাজার ২০০ লোকের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি তেল আবিবের। একইদিন হামাসের হাতে আড়াইশ জন জিম্মিও হয়।
এরপর থেকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর লাগাতার হামলায় ৫৬ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ভূখণ্ডটির প্রায় সবাই বাস্তুচ্যুত হয়েছে, সৃষ্টি করেছে ভয়াবহ খাদ্য সঙ্কটের।
ইরানে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের হামলা এবং তার পরবর্তী যুদ্ধবিরতি গাজা সংঘাত নিরসনে সব পক্ষের আগ্রহ জোরদার করেছে বলেই মনে হচ্ছে। ১২ দিনের সংঘাতের পর গত সপ্তাহে ইরান-ইসরায়েল মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে।
“আমার মনে হয় শিগগিরই যুদ্ধবিরতি হতে যাচ্ছে। এটার সঙ্গে জড়িত কয়েকজনের সঙ্গে মাত্রই কথা হল। আগামী সপ্তাহের মধ্যেই একটি যুদ্ধবিরতি পেতে যাচ্ছি বলে আমরা মনে করছি,” বলেছেন ট্রাম্প।
কাদের সঙ্গে কথা হয়েছে তা বলেননি তিনি। ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের সময় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে তার যে প্রায় প্রতিদিনই কথা হতো তা তিনি আগে সাংবাদিকদের বলেছিলেন।
মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের কার্যালয় এ নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি। তারা বলেছে, ট্রাম্পের মন্তব্যের বাইরে বলার মতো কোনো তথ্য তাদের কাছে নেই।
জানুয়ারিতে ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার আগে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে একটি শান্তি চুক্তি করতে পেরেছিল, সেই চুক্তির সময়ও উইটকফ বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সহযোগিতা করেছিলেন। যদিও শেষ পর্যন্ত সেই চুক্তিটি বেশিদিন টেকেনি।
সম্ভাব্য শান্তি চুক্তি নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্যের বিষয়ে রয়টার্স ওয়াশিংটনের ইসরায়েলি দূতাবাসে যোগাযোগ করলেও তাৎক্ষণিকভাবে তারা কিছু বলেনি।
ঠিকানা/এসআর