
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলায় নির্ধারিত সাক্ষ্যগ্রহণ বাতিল করেছে জেরুজালেম জেলা আদালত। কূটনৈতিক ও নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে শুনানি বাতিলের অনুরোধ জানিয়ে করা নেতানিয়াহুর আবেদন গ্রহণ করে আদালত এ রায় দেয়। নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে ঘুষ, জালিয়াতি এবং আস্থাভঙ্গের অভিযোগ রয়েছে যেগুলো প্রমাণিত হলে কারাদণ্ড হতে পারে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে ২৯ জুন (রবিবার) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।
এর আগে নেতানিয়াহুর শুনানি নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক মাধ্যমে করা এক পোস্টে তিনি লিখেছিলেন, ‘নিয়ন্ত্রণহীন প্রসিকিউটররা যা করছে, তা সম্পূর্ণ পাগলামি।’ তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যেহেতু ইসরায়েলকে বহু বিলিয়ন ডলারের সহায়তা দিয়েছে, তাই তারা এই ধরনের আচরণ মেনে নেবে না।
সে পোস্টের পর ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানান নেতানিয়াহু। ট্রাম্পের পোস্ট আদালতের শুনানি বাতিলের সিদ্ধান্তে প্রভাব ফেলেছে কি-না, তা পরিষ্কার নয়। ইসরায়েলি প্রসিকিউশনের একজন মুখপাত্র ট্রাম্পের পোস্ট সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান।
ররিবার আদালতের এই সিদ্ধান্তের খবর প্রকাশ করেছে ইসরায়েলি দৈনিক ইদিওথ আহারনোথ। সেখানে জানানো হয়, নেতানিয়াহুর অনুরোধে অনুষ্ঠিত এক রুদ্ধদ্বার শুনানির পর আদালতের এই রায় এসেছে।
ওই শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা প্রধান শ্লোমি বিন্ডার এবং গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের পরিচালক ডেভিড বারনিয়া।
আদালত বলেছে, ‘নেতানিয়াহুর অনুরোধে দেওয়া ব্যাখ্যায় পূর্বের তুলনায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নতুন উপাত্ত ও পরিবর্তন এসেছে। তাই আমরা আংশিকভাবে তার আবেদন মঞ্জুর করছি এবং আপাতত ৩০ জুন ও ২ জুলাই নির্ধারিত তার সাক্ষ্যগ্রহণ বাতিল করছি।’
নেতানিয়াহু মূলত তার ট্রায়ালের শুনানি দুই সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়ার আবেদন করেছিলেন, তবে অ্যাটর্নি জেনারেল গালি বাহারাভ-মিয়ারা সেই আবেদন প্রত্যাখ্যান করেন, কারণ তার মতে এতে পর্যাপ্ত কারণ দেখানো হয়নি।
ঠিকানা/এসআর
এর আগে নেতানিয়াহুর শুনানি নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক মাধ্যমে করা এক পোস্টে তিনি লিখেছিলেন, ‘নিয়ন্ত্রণহীন প্রসিকিউটররা যা করছে, তা সম্পূর্ণ পাগলামি।’ তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যেহেতু ইসরায়েলকে বহু বিলিয়ন ডলারের সহায়তা দিয়েছে, তাই তারা এই ধরনের আচরণ মেনে নেবে না।
সে পোস্টের পর ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানান নেতানিয়াহু। ট্রাম্পের পোস্ট আদালতের শুনানি বাতিলের সিদ্ধান্তে প্রভাব ফেলেছে কি-না, তা পরিষ্কার নয়। ইসরায়েলি প্রসিকিউশনের একজন মুখপাত্র ট্রাম্পের পোস্ট সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান।
ররিবার আদালতের এই সিদ্ধান্তের খবর প্রকাশ করেছে ইসরায়েলি দৈনিক ইদিওথ আহারনোথ। সেখানে জানানো হয়, নেতানিয়াহুর অনুরোধে অনুষ্ঠিত এক রুদ্ধদ্বার শুনানির পর আদালতের এই রায় এসেছে।
ওই শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা প্রধান শ্লোমি বিন্ডার এবং গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের পরিচালক ডেভিড বারনিয়া।
আদালত বলেছে, ‘নেতানিয়াহুর অনুরোধে দেওয়া ব্যাখ্যায় পূর্বের তুলনায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নতুন উপাত্ত ও পরিবর্তন এসেছে। তাই আমরা আংশিকভাবে তার আবেদন মঞ্জুর করছি এবং আপাতত ৩০ জুন ও ২ জুলাই নির্ধারিত তার সাক্ষ্যগ্রহণ বাতিল করছি।’
নেতানিয়াহু মূলত তার ট্রায়ালের শুনানি দুই সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়ার আবেদন করেছিলেন, তবে অ্যাটর্নি জেনারেল গালি বাহারাভ-মিয়ারা সেই আবেদন প্রত্যাখ্যান করেন, কারণ তার মতে এতে পর্যাপ্ত কারণ দেখানো হয়নি।
ঠিকানা/এসআর