
ব্যাংকিং খাতে ডলারের মূল্য আরও হ্রাস পেয়েছে। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ব্যাংকগুলো গড়ে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৬২ পয়সায় বিক্রি করেছে, যেখানে আগের দিন ছিল ১২২ টাকা। মাত্র এক দিনের ব্যবধানে কমেছে ৩৮ পয়সা। আর দেড় সপ্তাহ আগের তুলনায় কমেছে ১ টাকা ৩৮ পয়সা, যখন ডলারের সর্বোচ্চ দর উঠেছিল ১২৩ টাকায়।
বৃহস্পতিবার ব্যাংকগুলোতে ডলারের সর্বনিম্ন বিক্রয়মূল্য ছিল ১২১ টাকা ৪০ পয়সা এবং সর্বোচ্চ ১২১ টাকা ৯৫ পয়সা। গড় বিক্রয়মূল্য দাঁড়িয়েছে ১২১ টাকা ৬২ পয়সা।
রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় ব্যাংকগুলোতে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এতে করে চাহিদা কমে যাওয়ায় দামের ওপর চাপ পড়েছে। তবে এখনো কিছু দুর্বল ব্যাংক তুলনামূলক উচ্চমূল্যে ডলার কিনে, ফলে তারা বেশি দামে বিক্রি করছে। এ কারণে গড় দাম কিছুটা বেশি রয়ে গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক মনে করছে, দুর্বল ব্যাংকগুলো কার্যকরভাবে পুনর্গঠিত হলে ডলারের দাম আরও কমার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ডলার সস্তা হওয়ার প্রেক্ষাপটে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেদিকে সতর্ক নজর রাখা হচ্ছে।
ঠিকানা/এনআই
বৃহস্পতিবার ব্যাংকগুলোতে ডলারের সর্বনিম্ন বিক্রয়মূল্য ছিল ১২১ টাকা ৪০ পয়সা এবং সর্বোচ্চ ১২১ টাকা ৯৫ পয়সা। গড় বিক্রয়মূল্য দাঁড়িয়েছে ১২১ টাকা ৬২ পয়সা।
রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় ব্যাংকগুলোতে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এতে করে চাহিদা কমে যাওয়ায় দামের ওপর চাপ পড়েছে। তবে এখনো কিছু দুর্বল ব্যাংক তুলনামূলক উচ্চমূল্যে ডলার কিনে, ফলে তারা বেশি দামে বিক্রি করছে। এ কারণে গড় দাম কিছুটা বেশি রয়ে গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক মনে করছে, দুর্বল ব্যাংকগুলো কার্যকরভাবে পুনর্গঠিত হলে ডলারের দাম আরও কমার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ডলার সস্তা হওয়ার প্রেক্ষাপটে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেদিকে সতর্ক নজর রাখা হচ্ছে।
ঠিকানা/এনআই