
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব শেখ আখতার হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে হাসিনা পালিয়েছে কিন্তু তার সিস্টেম রয়ে গেছে। চাঁদার জন্য ঢাকায় একজনকে পাথর দিয়ে হত্যা করা হয়েছে। রামপালে এখন ঘের দখল চলে। কোথাকার কোন পালিয়ে থাকা নেতারা এখন এখানে এসে ঘের দখলের রাজনীতি করছে। ১২ জুলাই (শনিবার) জাতীয় নাগরিক পার্টির দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা কর্মসূচির অংশ হিসেবে ১২তম দিনে বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার ফয়লা বাজারে পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় আকতার বলেন, বাংলাদেশে যদি কেউ ঘের দখল, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, কমিশনের রাজনীতি করতে চায় বাংলাদেশের মানুষ যেভাবে হাসিনাকে বিদায় করেছে সেভাবে তাদেরও বিদায় করবে। রামপালে কয়লা বিদ্যুতের নামে মানুষদের জলবায়ু সংকটে ফেলা হয়েছে। মোংলা বন্দর নিয়ে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র চলছে।
তিনি আরও বলেন, সামনের বাংলাদেশে যেন কোনো গুম-খুন না হয় সেজন্য সব ক্ষেত্রে সংস্কার দরকার। একটি দল মনে করে শুধু নির্বাচন হলেই সব সংস্কার হয়ে যাবে। হাসিনাও তাই মনে করত। প্রতিষ্ঠানগুলোতে সংস্কার করা না হয়, পুলিশকে যদি নিরপেক্ষ না করা যায় শুধু নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র সম্ভব নয়। সংস্কার করে তারপরই নির্বাচন দিতে হবে।
এ পথসভায় জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী বলেছেন, এসি রুমে বসে তারা বলে বাংলাদেশের মানুষ সংস্কার বোঝে না, আমরা তাদের হুঁশিয়ারি দিতে চাই। আমরা রাজপথে নেমেছি। লড়াই শুরু হয়ে গেছে। আমাদের নতুন খেলা খেলতে হবে। পুরাতন বন্দোবস্তের সঙ্গে আমরা নেই। যারা পুরাতন বন্দোবস্ত, চাঁদাবাজি, লুটপাটে ফিরতে চায় তাদের আপনারা লাল কার্ড দেখাবেন।
ঠিকানা/এএস
এ সময় আকতার বলেন, বাংলাদেশে যদি কেউ ঘের দখল, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, কমিশনের রাজনীতি করতে চায় বাংলাদেশের মানুষ যেভাবে হাসিনাকে বিদায় করেছে সেভাবে তাদেরও বিদায় করবে। রামপালে কয়লা বিদ্যুতের নামে মানুষদের জলবায়ু সংকটে ফেলা হয়েছে। মোংলা বন্দর নিয়ে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র চলছে।
তিনি আরও বলেন, সামনের বাংলাদেশে যেন কোনো গুম-খুন না হয় সেজন্য সব ক্ষেত্রে সংস্কার দরকার। একটি দল মনে করে শুধু নির্বাচন হলেই সব সংস্কার হয়ে যাবে। হাসিনাও তাই মনে করত। প্রতিষ্ঠানগুলোতে সংস্কার করা না হয়, পুলিশকে যদি নিরপেক্ষ না করা যায় শুধু নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র সম্ভব নয়। সংস্কার করে তারপরই নির্বাচন দিতে হবে।
এ পথসভায় জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী বলেছেন, এসি রুমে বসে তারা বলে বাংলাদেশের মানুষ সংস্কার বোঝে না, আমরা তাদের হুঁশিয়ারি দিতে চাই। আমরা রাজপথে নেমেছি। লড়াই শুরু হয়ে গেছে। আমাদের নতুন খেলা খেলতে হবে। পুরাতন বন্দোবস্তের সঙ্গে আমরা নেই। যারা পুরাতন বন্দোবস্ত, চাঁদাবাজি, লুটপাটে ফিরতে চায় তাদের আপনারা লাল কার্ড দেখাবেন।
ঠিকানা/এএস