
যুক্তরাষ্ট্রে যারা বসবাস করছেন, ইমিগ্রেশনের সুবিধা পাওয়ার জন্য তারা আবেদন করছেন। আবেদন করার পর তারা রিসিভ নোটিশ পেয়েছেন কিন্তু সেই রিসিভ নোটিশ পাওয়ার পর এখনো অনেকের স্ট্যাটাসের আপডেট হয়নি। স্ট্যাটাস পেন্ডিং রয়েছে অথবা আবেদন রয়েছে রিভিউতে। অনেক আবেদনকারী মনে করেন, তিনি আবেদন জমা দিয়েছেন, রিসিভ নোটিশও পেয়েছেন। তার আবেদন রিভিউতে আছে, ফলে তার কেস অনুমোদন হয়ে যাবে। কেস অনুমোদন হয়ে যাওয়ার বিষয়ে তাদের কোনো উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা থাকে না। ফলে তারা কাজ করা শুরু করে দেন। পাশাপাশি অনেকেই আছেন বেড়ানোর জন্য ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েন। তারা বিভিন্ন স্টেটে বেড়াতে যান। বেড়াতে যেতে নিষেধ নেই কিন্তু কেউ বেড়াতে গেলে তাকে সঙ্গে সব নথিপত্র রাখতে হবে। তিনি যে আবেদন জমা দিয়েছেন, এর একটি রিসিভ নোটিশ আছে, সেটি সঙ্গে রাখতে হবে। সেই সঙ্গে তাকে তার আইনজীবীর সঙ্গে স্বাক্ষর করা জি-২৮ ফর্মটি রাখতে হবে। এতে করে দুটি বিষয় প্রমাণিত হবে। একটি হলো তিনি তার আবেদন জমা দিয়েছেন। তিনি তার স্ট্যাটাস পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন। অন্যদিকে তিনি তার জন্য একজন আইনজীবী নিয়োগ করেছেন। সুতরাং যদি কোনো ব্যক্তি আইসের হাতে ধরা পড়েন বা আটক হন, তখন তাকে যথাযথ জবাব দিতে হবে। জবাব না দিতে পারলে তাকে আইস ডিটেনশন সেন্টারে নিয়ে যেতে পারে।
সূত্র জানায়, সম্প্রতি বেড়াতে গিয়ে এক বাংলাদেশি আইসের হাতে আটক হন। তার আবেদন জমা দেওয়ার রিসিভ নোটিশ, আইনজীবীর জি-২৮ ফর্ম সবই ছিল। কিন্তু কিছুই কাছে ছিল না। এ কারণে তিনি কোনো নথিপত্র দেখাতে পারেননি। এমনকি তার মোবাইল ফোনেও কোনো নথিপত্রের ছবি ছিল না। ফলে তাকে আইস আটক করার পর তিনি কোনো কিছু দেখাতে পারেননি। তার এখানে থাকার বিশ্বাসযোগ্য কোনো স্ট্যাটাসও দিতে পারেননি। এ কারণে তাকে ডিটেনশন সেন্টারে পাঠানো হয়। তিনি যদি কোনো আইনজীবীর মাধ্যমে তার কথাগুলো জানানোর সুযোগ পান, তাহলে সেটি একটি উপায় হতে পারে। কিন্তু কথাগুলো জানানোর সুযোগ না পেলে তাকে বাংলাদেশে ফেরত যেতে হবে।
সূত্র জানায়, যেসব আবেদনকারীর আবেদন পেন্ডিং রয়েছে, রিভিউ চলছে, তারা কোনো স্ট্যাটাস পাননি, পাবেন কি না তাও জানেন না, এ ধরনের হলে সাধারণত একজন আইনজীবীর শরণাপন্ন হওয়া যেতে পারে। তবে সব আইনজীবী এখন আর এ ধরনের কেস নিতে চান না। কারণ যারা কোনো নথিপত্র দেখাতে পারেন না, তাদেরকে ডিটেনশন সেন্টার থেকে বের করে নিয়ে আসা সাধারণত সম্ভব হয় না। এ কারণে একাধিক ল’ অফিসের সূত্রে জানা গেছে, আইস যদি কাউকে আটক করে ডিটেনশন সেন্টারে নিয়ে যায়, সেখান থেকে তাকে দেশে পাঠানোর জন্য অপেক্ষমাণ রাখে, এই কেসগুলো হাতে নিলে সময়ের অপচয় হয়।
ইমিগ্রেশন অফিসের সঙ্গে কাজ করেন এমন একজন আইনজীবী বলেন, কেউ কোনো আবেদন করলে তাকে তার আবেদন পাঠানো ও এর প্রাপ্তি নোটিশটি সঙ্গে রাখা উচিত। সেই সঙ্গে একজন আইনজীবীর নাম, নম্বর ও তার সঙ্গে তার চুক্তির কপি, বিশেষ করে আইনজীবীর লেটার রাখলে ভালো হবে। এতে করে তিনি অন্তত তার অবস্থানটি ব্যাখ্যা করতে পারবেন ও আইনজীবীর সহায়তা নিতে পারবেন। তার কাছে যদি এর কোনো কিছু না থাকে, তাহলে তিনি এর কোনোটি প্রমাণ করতে পারবেন না। ফলে তাকে ডিটেনশন সেন্টারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আর এমন ক্ষেত্রে একজন আসামিকে মুক্ত করে আনা সম্ভব হয় না। তাই আমরা এ ধরনের কেস নিই না।
সূত্র জানায়, সম্প্রতি বেড়াতে গিয়ে এক বাংলাদেশি আইসের হাতে আটক হন। তার আবেদন জমা দেওয়ার রিসিভ নোটিশ, আইনজীবীর জি-২৮ ফর্ম সবই ছিল। কিন্তু কিছুই কাছে ছিল না। এ কারণে তিনি কোনো নথিপত্র দেখাতে পারেননি। এমনকি তার মোবাইল ফোনেও কোনো নথিপত্রের ছবি ছিল না। ফলে তাকে আইস আটক করার পর তিনি কোনো কিছু দেখাতে পারেননি। তার এখানে থাকার বিশ্বাসযোগ্য কোনো স্ট্যাটাসও দিতে পারেননি। এ কারণে তাকে ডিটেনশন সেন্টারে পাঠানো হয়। তিনি যদি কোনো আইনজীবীর মাধ্যমে তার কথাগুলো জানানোর সুযোগ পান, তাহলে সেটি একটি উপায় হতে পারে। কিন্তু কথাগুলো জানানোর সুযোগ না পেলে তাকে বাংলাদেশে ফেরত যেতে হবে।
সূত্র জানায়, যেসব আবেদনকারীর আবেদন পেন্ডিং রয়েছে, রিভিউ চলছে, তারা কোনো স্ট্যাটাস পাননি, পাবেন কি না তাও জানেন না, এ ধরনের হলে সাধারণত একজন আইনজীবীর শরণাপন্ন হওয়া যেতে পারে। তবে সব আইনজীবী এখন আর এ ধরনের কেস নিতে চান না। কারণ যারা কোনো নথিপত্র দেখাতে পারেন না, তাদেরকে ডিটেনশন সেন্টার থেকে বের করে নিয়ে আসা সাধারণত সম্ভব হয় না। এ কারণে একাধিক ল’ অফিসের সূত্রে জানা গেছে, আইস যদি কাউকে আটক করে ডিটেনশন সেন্টারে নিয়ে যায়, সেখান থেকে তাকে দেশে পাঠানোর জন্য অপেক্ষমাণ রাখে, এই কেসগুলো হাতে নিলে সময়ের অপচয় হয়।
ইমিগ্রেশন অফিসের সঙ্গে কাজ করেন এমন একজন আইনজীবী বলেন, কেউ কোনো আবেদন করলে তাকে তার আবেদন পাঠানো ও এর প্রাপ্তি নোটিশটি সঙ্গে রাখা উচিত। সেই সঙ্গে একজন আইনজীবীর নাম, নম্বর ও তার সঙ্গে তার চুক্তির কপি, বিশেষ করে আইনজীবীর লেটার রাখলে ভালো হবে। এতে করে তিনি অন্তত তার অবস্থানটি ব্যাখ্যা করতে পারবেন ও আইনজীবীর সহায়তা নিতে পারবেন। তার কাছে যদি এর কোনো কিছু না থাকে, তাহলে তিনি এর কোনোটি প্রমাণ করতে পারবেন না। ফলে তাকে ডিটেনশন সেন্টারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আর এমন ক্ষেত্রে একজন আসামিকে মুক্ত করে আনা সম্ভব হয় না। তাই আমরা এ ধরনের কেস নিই না।