বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিম ব্যক্তিত্বের তালিকায় এবারও স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি তালিকার শীর্ষ ৫০ জন প্রভাবশালী মুসলমানের মধ্যে রয়েছেন।
জর্ডানের রাজধানী আম্মানভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘দ্য রয়্যাল ইসলামিক স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ সেন্টার (আরআইএসএসসি)’ ২০০৯ সাল থেকে প্রতিবছর বিশ্বের প্রভাবশালী মুসলমানদের এই তালিকা প্রকাশ করে আসছে। ‘দ্য মুসলিম ৫০০: দ্য ওয়ার্ল্ডস মোস্ট ইনফ্লুয়েনশিয়াল মুসলিমস’ শিরোনামের এ প্রকাশনায় রাজনীতি, ধর্ম, সমাজসেবা, সংস্কৃতি, অর্থনীতি ও মিডিয়াসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তারকারী মুসলিম ব্যক্তিত্বদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
এ বছরের তালিকায় শীর্ষস্থানে রয়েছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানি। দ্বিতীয় স্থানে আছেন পাকিস্তানের প্রখ্যাত ইসলামি স্কলার শেখ মুহাম্মদ তাকি উসমানি এবং তৃতীয় স্থানে ইয়েমেনি সুফি আলেম শেখ হাবিব উমর বিন হাফিজ।
শীর্ষ দশে আরও রয়েছেন—ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ আলী খামেনি (৪র্থ), জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ দ্বিতীয় ইবনে আল-হুসেইন (৫ম), আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড শেখ ড. আহমদ মুহাম্মদ আল-তায়্যিব (৬ষ্ঠ), তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান (৭ম), সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ (৮ম), সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান (৯ম) এবং মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম (১০ম)।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন ড. ইউনূস। ১৯৪০ সালের ২৮ জুন জন্মগ্রহণ করা এই অর্থনীতিবিদ গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনেন। ২০০৬ সালে তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কার অর্জন করেন।
প্রসঙ্গত, গত বছরও তিনি একই তালিকায় স্থান পেয়েছিলেন।
জর্ডানের রাজধানী আম্মানভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘দ্য রয়্যাল ইসলামিক স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ সেন্টার (আরআইএসএসসি)’ ২০০৯ সাল থেকে প্রতিবছর বিশ্বের প্রভাবশালী মুসলমানদের এই তালিকা প্রকাশ করে আসছে। ‘দ্য মুসলিম ৫০০: দ্য ওয়ার্ল্ডস মোস্ট ইনফ্লুয়েনশিয়াল মুসলিমস’ শিরোনামের এ প্রকাশনায় রাজনীতি, ধর্ম, সমাজসেবা, সংস্কৃতি, অর্থনীতি ও মিডিয়াসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তারকারী মুসলিম ব্যক্তিত্বদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
এ বছরের তালিকায় শীর্ষস্থানে রয়েছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানি। দ্বিতীয় স্থানে আছেন পাকিস্তানের প্রখ্যাত ইসলামি স্কলার শেখ মুহাম্মদ তাকি উসমানি এবং তৃতীয় স্থানে ইয়েমেনি সুফি আলেম শেখ হাবিব উমর বিন হাফিজ।
শীর্ষ দশে আরও রয়েছেন—ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ আলী খামেনি (৪র্থ), জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ দ্বিতীয় ইবনে আল-হুসেইন (৫ম), আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড শেখ ড. আহমদ মুহাম্মদ আল-তায়্যিব (৬ষ্ঠ), তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান (৭ম), সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ (৮ম), সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান (৯ম) এবং মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম (১০ম)।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন ড. ইউনূস। ১৯৪০ সালের ২৮ জুন জন্মগ্রহণ করা এই অর্থনীতিবিদ গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনেন। ২০০৬ সালে তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কার অর্জন করেন।
প্রসঙ্গত, গত বছরও তিনি একই তালিকায় স্থান পেয়েছিলেন।