নিউইয়র্কের বাংলাদেশি অধ্যুষিত জ্যাকসন হাইটসের ৭৩ স্ট্রিটের একটি মসজিদের বাথরুম থেকে মোস্তফা ভূঁইয়া (৭০) নামে এক বাংলাদেশির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলায় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।
বাংলাদেশি মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে প্রবাসের আমব্রেলা সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটির সিনিয়র সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন দেওয়ান ৭৩ স্ট্রিটে বায়তুল হিদাইয়া মসজিদে যান। তিনি ঠিকানাকে জানান, মসজিদের বাথরুম থেকে মোস্তফা ভূঁইয়ার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে এসে তিনি জানতে পারেন, দীর্ঘক্ষণ বাথরুমের দরজা বন্ধ থাকায় ভবনের একজন কেয়ারটেকার প্রথমে দরজা নক করেন। ভেতর থেকে সাড়া না পাওয়ায় তিনি ৯১১-এ কল করেন। পুলিশ এসে বাথরুমের দরজা ভেঙে মোস্তফা ভূঁইয়ার নিথর দেহ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
মহিউদ্দিন দেওয়ান আরো জানান, মোস্তফা ভূঁইয়ার পরিবারে কে কে আছেন তা জানা যায়নি। তবে নিউইয়র্কে থাকার জায়গা নেই বলে বেশিরভাগ সময় মসজিদ ও ফুটপাতে সময় কাটাতেন। কানেকটিকাটে তার একজন বোন থাকলেও কোনো যোগাযোগ ছিল না।
তিনি জানান, কিছুদিন আগে দেশে বেড়াতে গিয়েছিলেন মোস্তফা ভূঁইয়া। দেশে গ্রামের বাড়িতে কে কে আছেন তাও প্রাথমিকভাবে জানা যায়নি। নিউইয়র্কে একজন ব্যক্তির সঙ্গে তার নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। তার কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা চলছে।
মরদেহ পরবর্তীতে কী করা হবে জানতে চাইলে বাংলাদেশ সোসাইটির এই কর্মকর্তা বলেন, গ্রামের বাড়িতে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। তারা চাইলে মরদেহ দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। তা না হলে নিউইয়র্কেই দাফন করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান মহিউদ্দিন দেওয়ান।
বাংলাদেশি মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে প্রবাসের আমব্রেলা সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটির সিনিয়র সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন দেওয়ান ৭৩ স্ট্রিটে বায়তুল হিদাইয়া মসজিদে যান। তিনি ঠিকানাকে জানান, মসজিদের বাথরুম থেকে মোস্তফা ভূঁইয়ার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে এসে তিনি জানতে পারেন, দীর্ঘক্ষণ বাথরুমের দরজা বন্ধ থাকায় ভবনের একজন কেয়ারটেকার প্রথমে দরজা নক করেন। ভেতর থেকে সাড়া না পাওয়ায় তিনি ৯১১-এ কল করেন। পুলিশ এসে বাথরুমের দরজা ভেঙে মোস্তফা ভূঁইয়ার নিথর দেহ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
মহিউদ্দিন দেওয়ান আরো জানান, মোস্তফা ভূঁইয়ার পরিবারে কে কে আছেন তা জানা যায়নি। তবে নিউইয়র্কে থাকার জায়গা নেই বলে বেশিরভাগ সময় মসজিদ ও ফুটপাতে সময় কাটাতেন। কানেকটিকাটে তার একজন বোন থাকলেও কোনো যোগাযোগ ছিল না।
তিনি জানান, কিছুদিন আগে দেশে বেড়াতে গিয়েছিলেন মোস্তফা ভূঁইয়া। দেশে গ্রামের বাড়িতে কে কে আছেন তাও প্রাথমিকভাবে জানা যায়নি। নিউইয়র্কে একজন ব্যক্তির সঙ্গে তার নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। তার কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা চলছে।
মরদেহ পরবর্তীতে কী করা হবে জানতে চাইলে বাংলাদেশ সোসাইটির এই কর্মকর্তা বলেন, গ্রামের বাড়িতে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। তারা চাইলে মরদেহ দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। তা না হলে নিউইয়র্কেই দাফন করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান মহিউদ্দিন দেওয়ান।