নন্দিনী আরজু রুবী
অনাথ মুহূর্তের আবর্তে কেটে যায়
ক্ষুদ্রতার ঘোর, চোখের ভেতর অজস্র পথের বাঁক!
ঘনায় বরফশীতল নিশ্চল অন্ধকার।
তলহীন লহরি তুলে অস্ফুট রোদন চেপে ধরে স্বর!
মরুধুলো চোখে অন্ধ-মরীচিকার ভেতর...
হৃদয়গহিনে নোনা গন্ধ জগদ্দল পাথরের ভার।
দুঃখবিভোর মুখে আঁকা কান্না আর জলরঙা কথার ক্ষতÑ
দৃশ্যত সেই সব...
যূথবদ্ধ অনাদ্রিত উদাসীনতা বৃন্তখসা পাতার মতো।
বারংবার পাশ ফিরে দেখা বিষণ্ন-ছায়া-সাজ আয়নায়,
কত উপেক্ষা জমা? নির্বিকার অভিমানে-
আকণ্ঠ নিমগ্ন এই অনির্বাণ জেগে থাকা।
নির্মোহ অপেক্ষা নয়!
স্মৃতির কন্দরে অলীক ভ্রম মুছে প্রহরের শেষ;
অস্ফুট কাল-ধ্বনির উচ্চারণ শুনব বলে কান পেতে থাকা...
অনাথ মুহূর্তের আবর্তে কেটে যায়
ক্ষুদ্রতার ঘোর, চোখের ভেতর অজস্র পথের বাঁক!
ঘনায় বরফশীতল নিশ্চল অন্ধকার।
তলহীন লহরি তুলে অস্ফুট রোদন চেপে ধরে স্বর!
মরুধুলো চোখে অন্ধ-মরীচিকার ভেতর...
হৃদয়গহিনে নোনা গন্ধ জগদ্দল পাথরের ভার।
দুঃখবিভোর মুখে আঁকা কান্না আর জলরঙা কথার ক্ষতÑ
দৃশ্যত সেই সব...
যূথবদ্ধ অনাদ্রিত উদাসীনতা বৃন্তখসা পাতার মতো।
বারংবার পাশ ফিরে দেখা বিষণ্ন-ছায়া-সাজ আয়নায়,
কত উপেক্ষা জমা? নির্বিকার অভিমানে-
আকণ্ঠ নিমগ্ন এই অনির্বাণ জেগে থাকা।
নির্মোহ অপেক্ষা নয়!
স্মৃতির কন্দরে অলীক ভ্রম মুছে প্রহরের শেষ;
অস্ফুট কাল-ধ্বনির উচ্চারণ শুনব বলে কান পেতে থাকা...