নাশরাত আর্শিয়ানা চৌধুরী: লোহিত সাগরে জাহাজে হামলার কারণে উদ্বেগ্ন প্রকাশ করে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের শীর্ষ কর্মকর্তারা ব্রিফিংয়ে গভীর আঞ্চলিক উত্তেজনা এড়িয়ে বিশ্বব্যাপী সাপ্লাই চেইন সুরক্ষার আহ্বান জানিয়েছেন। ৩ জানুয়ারি বিকেলে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সিকিউরিটি কাউন্সিলের চেম্বারে সিকিউরিটি কাউন্সিলের ৯৫২৫ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন সিকিউরিটি কাউন্সিলের জানুয়ারির প্রেসিডেন্ট রাষ্ট্র ফ্রান্স এর নিকোলাস ডি রিভিয়ের। বৈঠকে ‘মেইন্টেন্যান্স অফ ইন্টারন্যাশনাল পিস এ্যান্ড সিকিউরিটি’ সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। সেখানে সিকিউরিটি কাউন্সিরের সদস্য রাষ্ট্রসমূহের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বিশ্ব বাণিজ্য পরিস্থিতি ও লোহিত সাগরে জাহাজে হামলার কারণে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। জাতিসংঘের শীর্ষ কর্মকর্তারা নিরাপত্তা পরিষদের ব্রিফিংয়ে গভীর আঞ্চলিক উত্তেজনা এড়িয়ে বিশ্বব্যাপী সরবরাহ চেইনের সুরক্ষার আহ্বান জানান। পাশাপাশি যারা বন্দি রয়েছে সেই সব ক্রুদের মুক্তির বিষয়টিরও গুরুত্বরারোপ করেন।
৩ জানুয়ারি বিকেলে সহকারী মহাসচিব খালেদ খিয়ারী লোহিত সাগরের পরিস্থিতি সম্পর্কে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যদের ব্রিফ করেন। তিনি লোহিত সাগরে সামরিক বৃদ্ধির প্রতিকূল রাজনৈতিক, নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক ও মানবিক প্রতিক্রিয়া এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা আরও খারাপ হওয়ার ঝুঁকির বিরুদ্ধে সতর্কতা পুনর্ব্যক্ত করেন।
বিশেষ করে এই হামলার কারণে ওই অঞ্চল দিয়ে যাতায়াতকারী বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সমুদ্র জাহাজগুলো যে এখন নিরাপত্তাহীনতার কারণে তাদের পণ্য পরিবহণ করার ক্ষেত্রে রি রুট করছে সেটাও তুলে ধরেন। পণ্য পরিবহণে পথ পরিবর্তন করার ফলে সময়ও যেমন বেশি লাগছে এর পাশাপাশি পণ্য পরিবহণে খরচও লাগবে বেশি। ইতোমধ্যে বিভিন্ন কোম্পানী যে তাদের রুট পরিবর্তন করেছে পণ্য পরিবহন করার জন্য তাও তুলে ধরা হয়। সেখানে সংকট নিরসনের পাশাপাশি আগের রুটে যাতে নিরাপদে পণ্য পরিবহণ করা হয় সম্ভব হয় সেই বিষয়ের ব্যবস্থার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়। ওই রুটে পন্য পরিবহণ নিরাপদে করা সম্ভব হলে তা যে বিশ্ব বাণিজ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে সেটিও তুলে ধরা হয়।
আন্তর্জাতিক সমুদ্র সংস্থার (আইএমও) মহাসচিব আর্সেনিও ডমিনগুয়েজও ডি বক্তব্য রাখেন। সেখানে তিনি পুরো পরিস্থিতি বর্ণনা করেন।
৩ জানুয়ারি বিকেলে সহকারী মহাসচিব খালেদ খিয়ারী লোহিত সাগরের পরিস্থিতি সম্পর্কে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যদের ব্রিফ করেন। তিনি লোহিত সাগরে সামরিক বৃদ্ধির প্রতিকূল রাজনৈতিক, নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক ও মানবিক প্রতিক্রিয়া এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা আরও খারাপ হওয়ার ঝুঁকির বিরুদ্ধে সতর্কতা পুনর্ব্যক্ত করেন।
বিশেষ করে এই হামলার কারণে ওই অঞ্চল দিয়ে যাতায়াতকারী বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সমুদ্র জাহাজগুলো যে এখন নিরাপত্তাহীনতার কারণে তাদের পণ্য পরিবহণ করার ক্ষেত্রে রি রুট করছে সেটাও তুলে ধরেন। পণ্য পরিবহণে পথ পরিবর্তন করার ফলে সময়ও যেমন বেশি লাগছে এর পাশাপাশি পণ্য পরিবহণে খরচও লাগবে বেশি। ইতোমধ্যে বিভিন্ন কোম্পানী যে তাদের রুট পরিবর্তন করেছে পণ্য পরিবহন করার জন্য তাও তুলে ধরা হয়। সেখানে সংকট নিরসনের পাশাপাশি আগের রুটে যাতে নিরাপদে পণ্য পরিবহণ করা হয় সম্ভব হয় সেই বিষয়ের ব্যবস্থার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়। ওই রুটে পন্য পরিবহণ নিরাপদে করা সম্ভব হলে তা যে বিশ্ব বাণিজ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে সেটিও তুলে ধরা হয়।
আন্তর্জাতিক সমুদ্র সংস্থার (আইএমও) মহাসচিব আর্সেনিও ডমিনগুয়েজও ডি বক্তব্য রাখেন। সেখানে তিনি পুরো পরিস্থিতি বর্ণনা করেন।