গত ২৮ অক্টোবর থেকে ৬ জানুয়ারি সন্ধ্যা পর্যন্ত ৭১ দিনে সারা দেশে ৩০৩টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৩০৪টি যানবাহন ও ২৪টি স্থাপনা পুড়েছে। এর মধ্যে ঢাকা সিটিতে সবচেয়ে বেশি ১৩৭টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সারা দেশে এখন পর্যন্ত আটজন নিহত হয়েছেন, ফায়ার সার্ভিসের দুজনসহ আহত হয়েছেন পাঁচজন। এসব অগ্নিকাণ্ড নির্বাপণ করতে সারা দেশে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ৫৩৯টি ইউনিট এবং ২ হাজার ৯৫৯ জন কাজ করেন।
শনিবার (৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম। এ-সংক্রান্ত একটি পর্যালোচনা তুলে ধরে ফায়ার সার্ভিস।
পর্যালোচনায় দেখা যায়, যানবাহনের মধ্যে বাস ১৭৭টি, ট্রাক ৪৯, কাভার্ড ভ্যান ২৫, মোটরসাইকেল ২১, পিকআপ ১০, ট্রেন ৫, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ৩, প্রাইভেট কার ৪, মাইক্রোবাস ৩, লেগুনা ৩, নছিমন ১, ফায়ার সার্ভিসের পানিবাহী গাড়ি ১, পুলিশের গাড়ি ১ ও অ্যাম্বুলেন্স ১টি।
অন্যদিকে ২৪টি স্থাপনার মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১০টি, বিএনপি অফিস ৫, আওয়ামী লীগ অফিস ১, পুলিশ বক্স ১, কাউন্সিলর অফিস ১, বৌদ্ধমন্দির ১, বিদ্যুৎ অফিস ২, বাস কাউন্টার ১ এবং শোরুম ২টি রয়েছে।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকায়। এ ছাড়া দেশের ৪৩টি জেলায় আগুনের ঘটনা ঘটে; বাকি ২১টি জেলায় কোনো অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ ফায়ার সার্ভিস পায়নি। এ ছাড়া দেশে ৯০টি উপজেলায় উচ্ছৃঙ্খল জনতা কর্তৃক অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস এবং বাকি ৪০৫টি উপজেলায় কোনো আগুনের সংবাদ পায়নি।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ঢাকা সিটিতে ১৩৭টি, ঢাকা বিভাগে ৫৭, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৫, রাজশাহী বিভাগে ৩৮, বরিশাল বিভাগে ৯, রংপুর বিভাগে ১০, খুলনা বিভাগে ৫, ময়মনসিংহ বিভাগে ৬ ও সিলেট বিভাগে ৬টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
ঢাকা সিটি করপোরেশনের ১৩৭টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় আগুনের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৮৯টি, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৪৮টি আগুনের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে মিরপুর এলাকায় সবচেয়ে বেশি। মিরপুর এলাকায় ১৯টি, গুলিস্তানে ১৪, নয়াপল্টন-কাকরাইল এলাকায় ৮টি করে আগুনের ঘটনা ঘটে।
জেলাভিত্তিক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গাজীপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি আগুনের ঘটনা ঘটেছে। গাজীপুরে ৩০টি, চট্টগ্রামে ১৮, বগুড়ায় ১৫, নারায়ণগঞ্জে ৭, সিরাজগঞ্জে ৬, নাটোরে ৬, বরিশালে ৫, মানিকগঞ্জে ৪, ফরিদপুরে ৪ ও লালমনিরহাটে ৪টি করে আগুনের সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস।
এদিকে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সারা দেশে উচ্ছৃঙ্খল জনতার মাধ্যমে ১৭টি আগুনের সংবাদ পেয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স। এতে ৮টি যানবাহন ও ১০টি স্থাপনা পুড়ে গেছে। স্থাপনার মধ্যে একটি বৌদ্ধমন্দির ও ৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে ট্রেনের আগুনের ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছেন।
ঠিকানা/এনআই
শনিবার (৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম। এ-সংক্রান্ত একটি পর্যালোচনা তুলে ধরে ফায়ার সার্ভিস।
পর্যালোচনায় দেখা যায়, যানবাহনের মধ্যে বাস ১৭৭টি, ট্রাক ৪৯, কাভার্ড ভ্যান ২৫, মোটরসাইকেল ২১, পিকআপ ১০, ট্রেন ৫, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ৩, প্রাইভেট কার ৪, মাইক্রোবাস ৩, লেগুনা ৩, নছিমন ১, ফায়ার সার্ভিসের পানিবাহী গাড়ি ১, পুলিশের গাড়ি ১ ও অ্যাম্বুলেন্স ১টি।
অন্যদিকে ২৪টি স্থাপনার মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১০টি, বিএনপি অফিস ৫, আওয়ামী লীগ অফিস ১, পুলিশ বক্স ১, কাউন্সিলর অফিস ১, বৌদ্ধমন্দির ১, বিদ্যুৎ অফিস ২, বাস কাউন্টার ১ এবং শোরুম ২টি রয়েছে।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকায়। এ ছাড়া দেশের ৪৩টি জেলায় আগুনের ঘটনা ঘটে; বাকি ২১টি জেলায় কোনো অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ ফায়ার সার্ভিস পায়নি। এ ছাড়া দেশে ৯০টি উপজেলায় উচ্ছৃঙ্খল জনতা কর্তৃক অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস এবং বাকি ৪০৫টি উপজেলায় কোনো আগুনের সংবাদ পায়নি।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ঢাকা সিটিতে ১৩৭টি, ঢাকা বিভাগে ৫৭, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৫, রাজশাহী বিভাগে ৩৮, বরিশাল বিভাগে ৯, রংপুর বিভাগে ১০, খুলনা বিভাগে ৫, ময়মনসিংহ বিভাগে ৬ ও সিলেট বিভাগে ৬টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
ঢাকা সিটি করপোরেশনের ১৩৭টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় আগুনের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৮৯টি, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৪৮টি আগুনের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে মিরপুর এলাকায় সবচেয়ে বেশি। মিরপুর এলাকায় ১৯টি, গুলিস্তানে ১৪, নয়াপল্টন-কাকরাইল এলাকায় ৮টি করে আগুনের ঘটনা ঘটে।
জেলাভিত্তিক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গাজীপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি আগুনের ঘটনা ঘটেছে। গাজীপুরে ৩০টি, চট্টগ্রামে ১৮, বগুড়ায় ১৫, নারায়ণগঞ্জে ৭, সিরাজগঞ্জে ৬, নাটোরে ৬, বরিশালে ৫, মানিকগঞ্জে ৪, ফরিদপুরে ৪ ও লালমনিরহাটে ৪টি করে আগুনের সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস।
এদিকে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সারা দেশে উচ্ছৃঙ্খল জনতার মাধ্যমে ১৭টি আগুনের সংবাদ পেয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স। এতে ৮টি যানবাহন ও ১০টি স্থাপনা পুড়ে গেছে। স্থাপনার মধ্যে একটি বৌদ্ধমন্দির ও ৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে ট্রেনের আগুনের ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছেন।
ঠিকানা/এনআই