বৃহস্পতিবার গেল গায়েহলুদ। আজ শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) রাতে বিয়ের কাবিন হওয়ার কথা। এর আগেই সাততলার ছাদ থেকে পড়ে সাদিয়া আক্তার (২২) নামে মিরপুর বাংলা কলেজের অনার্সপড়ুয়া এক ছাত্রী মারা গেছেন। সাদিয়া টঙ্গী বাজার গুড়পট্টির জনৈক হাজী ছায়েদ আলীর বাড়ির ভাড়াটিয়া আবুল বাশারের মেয়ে। আবুল বাশার ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ সদরের বাসিন্দা।
শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) বিকেল পাঁচটার দিকে টঙ্গী বাজারের গুড়পট্টি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সাদিয়া ঢাকার মিরপুর বাংলা কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। সম্প্রতি তার বিয়ে ঠিক হয়।
বৃহস্পতিবার গায়েহলুদ ছিল। শুক্রবার রাতে কাবিন হওয়ার কথা। এ অবস্থায় শুক্রবার বিকেলে বাড়ির সাততলার ছাদ থেকে পড়ে সাদিয়া মারা যান। খবর পেয়ে টঙ্গী পূর্ব থানার এসআই মনির হোসেন লাশ উদ্ধার করেন।
সাদিয়ার বাবা আবুল বাশারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, সাততলার ছাদে খেলতে গিয়ে অসাবধানতাবশত নিচে পড়ে গিয়ে তার মেয়ে মারা গেছেন বলে আমাদের জানানো হয়েছে। তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
মেয়ের মা তাহমিনা আক্তার কলি গণমাধ্যম ও পুলিশকে জানান, সাদিয়া মৃত্যুর আগেই তার মোবাইল ভেঙে ফেলেছে।
টঙ্গীর ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘মেয়েটির গতকাল গায়েহলুদ ছিল। আজ শুক্রবার কাবিন হওয়ার কথা। মনে হয়, মেয়ের অমতে বিয়ের কারণে মৃত্যুর ঘটনা হয়ে থাকতে পারে।’
টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
ঠিকানা/এনআই
শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) বিকেল পাঁচটার দিকে টঙ্গী বাজারের গুড়পট্টি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সাদিয়া ঢাকার মিরপুর বাংলা কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। সম্প্রতি তার বিয়ে ঠিক হয়।
বৃহস্পতিবার গায়েহলুদ ছিল। শুক্রবার রাতে কাবিন হওয়ার কথা। এ অবস্থায় শুক্রবার বিকেলে বাড়ির সাততলার ছাদ থেকে পড়ে সাদিয়া মারা যান। খবর পেয়ে টঙ্গী পূর্ব থানার এসআই মনির হোসেন লাশ উদ্ধার করেন।
সাদিয়ার বাবা আবুল বাশারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, সাততলার ছাদে খেলতে গিয়ে অসাবধানতাবশত নিচে পড়ে গিয়ে তার মেয়ে মারা গেছেন বলে আমাদের জানানো হয়েছে। তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
মেয়ের মা তাহমিনা আক্তার কলি গণমাধ্যম ও পুলিশকে জানান, সাদিয়া মৃত্যুর আগেই তার মোবাইল ভেঙে ফেলেছে।
টঙ্গীর ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘মেয়েটির গতকাল গায়েহলুদ ছিল। আজ শুক্রবার কাবিন হওয়ার কথা। মনে হয়, মেয়ের অমতে বিয়ের কারণে মৃত্যুর ঘটনা হয়ে থাকতে পারে।’
টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
ঠিকানা/এনআই